শারীরিক মিলনের পর মাসিক হলে কোনো নারী প্রেগন্যান্ট হয় না। কারন নারীদের মাসিক চক্রের মাসিকের ১৪ তম দিনে ফিলুপিউন টিউবে ডিম্বপাত হয় আর এই ডিম্ব নারীর জরায়ুতে আসে আর ঠিক তখনেই যদি কোন পুরুষের সাথে শারীরিক মিলন করে এবং জরায়ুতে থাকা ডিম্বাণু সাথে পুরুষের শুক্রাণু মিলিত হলে তাহলে ঐ নারী প্রেগন্যান্ট হবে।
আর যদি শারীরিক মিলন না করে বা ডিম্বনুর সাথে শুক্রানুর মিলিত না হলে ঐ ডিম্ব এক সময় নষ্ট হয়ে বেড়ি আশে যোনি দাড়া এটাই মাসিক।
আর আপনি বললেন সহবাসের পরেও মাসিক হলে প্রেগন্যান্ট হয় না কেনো
আসলে যদি পুরুষের শুক্রানু নারীর জরায়ুতে থাকা ডিম্বানুর সাথে মিলিত না হয় তাহলে ডিম্ব এক সময় নষ্ট হয়ে বেড়ি আশবে যোনি দাড়া এটাই মাসিক।
তাই যদি কোন পুরুষের শুক্রানু দুর্বল থাকে বা শুক্রানু কম থাকে অথবা পুরুষের সব কিছুই ঠিক থাকা সত্যেও নারীর হরমোন এর কম বা বেশি হলে প্রেগন্যান্ট হতে বাধা হয়ে দাড়াবে এতে ডিম্বাণু সাথে মিলত হতে না পারলে মাসিক হবে। আর মাসিক হলেই প্রেগন্যান্ট নন।
আশা করি বুঝতে পারছেন।