প্রতি মাসে ইমারজেন্সি পিল খেলে কি ভবিষ্যতে বাচ্চা নেওয়াতে কোন সমস্যা হবে?

পিল খাওয়া নিরাপদ। অন্যথায় সম্ভাবনা থাকে। যদিও দুগ্ধবতী নারী কনসিভ করেনা কিন্তু এটা শতভাগ নিশ্চিত নয় ।

দির্ঘদিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সেবন করা উচিৎ নয়। তবে প্রতিমাসেই নিয়মিত ভাবে পিল সেবনের পর মাসিক নিয়মিত ভাবেই হলে প্রেগন্যান্ট হতে সমস্যা হবে না ইনশাআল্লাহ। আপনি একজন গাইনি ডাক্তারের পরামর্শে...

সঠিক সময়ে সহবাসের পর ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ালে প্রেগন্যান্ট হবে না।আর এখন এতো কম সময়ে প্রেগন্যান্সি টেস্ট।সঠিক রেজাল্ট পাবেন না তাই প্রেগন্যান্সি টেস্ট করে কোন লাভ হবে না । গত মাসে...

এমাসে মাসিক ঠিক মত হবে কিনা সেটা বলা সম্ভব না। আপনি অপেক্ষা করুন এবং দেখুন গত মাসে মাসিক যে  সময়ে হয়েছে ঠিক ঐ সময়ের মধ্যে এ মাসে মাসিক হচ্ছে কিনা...

না তেমন কোন সমস্যা হবে না। তবে ইমার্জেন্সি পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো প্রভাব ফেলতে পারে।সেদিকে লক্ষ রাখবেন।এমনকি পরবর্তীতে মাসিকের সময়  পিছিয়ে যেতে পারে।

মাসিক পিল অর্থাৎ স্বল্পমেয়াদী জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়া কালিন ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কোন প্রশ্নই আশে না। কেনো না স্বল্পমেয়াদী জন্মনিয়ন্ত্রণ নিয়মিত ২১ দিন খেলে প্রেগন্যান্সি সম্ভাবনা থাকে না।কাজেই ইমার্জেন্সি পিল খাবেন...

না। আর ইমার্জেন্সি পিল সেবন করানোর প্রয়োজন নেই। পিল সেবনের ৭২ ঘন্টার মধ্যে কয়েক বার মিলন করতে পারবেন।    তবে মনে রাখবেন এই পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রভাবের কারনে বেশ কিছু সমস্যার...

সহবাসের সঠিক সময়ে ইমার্জেন্সি পিল সেবনের ফলে প্রেগন্যন্সি সম্ভাবনা থাকে না অর্থাৎ সহবাসের ৭২ ঘন্টার মধ্যে ইমার্জেন্সি পিল সেবন করালে প্রেগন্যন্ট হবে না। কাজেই আপনি নিশ্চিত থাকুন।

পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া  গুলো প্রভাব ফেলতে পারে যেমন, মাথা ব্যথা,মাথা ঘোড়া, তলপেটে প্রচুর ব্যথা, ও প্রচুর বমি হতে পারে, মাসিক অনিয়ম ভাবে হতে পারে।। পরবর্তীতে মাসিক হতে অনেক সময় লাগতে পারে...

যেহেতু এ মাসে মাসিক হয় নি তাহলে অপেক্ষা করুন মাসিক হবে।এখন বলা সম্ভব না যে আপনি প্রেগন্যান্ট কি না তাই অপেক্ষা করুন আগামী ২ সপ্তাহ পর্যন্ত।