সাধারণত ভার্জিন বা সতী শব্দটি মেয়েদের জন্য প্রযোজ্য। এর দ্বারা কোন নারী নিজের যোনি অক্ষত রেখেছেন কিনা বোঝান হয়। মেয়ে-মেয়ে সমকামিতায় যদি তারা শুধু যোনি ঘর্ষন করে বা স্তন মর্দন করে তাহলে সংজ্ঞানুসারে সে তার ভার্জিনিটি অক্ষত রেখেছে। তবে তারা যদি সেক্সটয় ব্যবহার করে এবং যোনি অভ্যন্তরে প্রবেশ করে তাহলে তার সতীত্ব থাকবেনা। আর ছেলেদের ক্ষেত্রে শব্দটি কৌমার্য। ছেলে ভার্জিন কিনা এর কোন প্রমাণ নেই। ছেলেদের কৌমার্যহরণ বলতে সাধারণত তাদের কোন মিলনে অংশ নিয়ে বীর্যপাত করাকে বুঝায়। সে হিসাবে ছেলে-ছেলে মিলনে ছেলেরা তাদের কৌমার্য হারাবে।
ভার্জিনিটি দ্বারা আসলে নিজেদের শুধু শারীরিক নয় মানসিক সতীত্বকেও বোঝান উচিত। নিজের সঙ্গীর প্রতি নিজের দায়বদ্ধ থাকা উচিত। তার কাছে নিজের সম্মান বজায় রাখা উচিত।
আসলে ভার্জিন শব্দের বাংলা সতী বা সতীত্ব।যদিও নারীর সতীত্ব তার যোনির পর্দা দ্বারা নিরূপণ করা হয়।তবে সতী শব্দের অর্থ ব্যাপক যেমন নারীর যোনি পর্দা একমাত্র হালাল উপায়ে ছেদ ঘটবে এবং তার ইজ্জত আবরুর তার প্রকৃত হকদারের জন্য রক্ষিত থাকবে যদিও সে বিবাহিতা বা অবিবাহিতা হোক না কেন।
সমকামি নারীর বাহ্যিকভাবে যোনি অক্ষত থাকলেও সে সতী নয় পাপী,দুশ্চরিত্রা।