বিসর্গঃ সংস্কৃতে বিসর্গ শব্দের অর্থ নির্গমন বা বিসর্জন। সংস্কৃত ধ্বনিতত্ত্ব অনুযায়ী বিসর্গ (বা পূর্বের কিছু ব্যকরণবিদদের ভাষ্যে "বিসর্জনীয়") একটি ধ্বনির নাম। এই ধ্বনিটি অঘোষ কণ্ঠনালীয় ঊষ্মধ্বনি ("হ্", /h/)। এটি বিভিন্ন সংস্কৃত-প্রভাবিত ভাষা বা ব্রাহ্মী-উদ্ভূত লিপিতে বৈশিষ্ট্যসূচক বা ধ্বনিনির্দেশক চিহ্ন হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বাংলার বৈশিষ্ট্যসূচক চিহ্নঃ
অনুস্বার( ং )
বিসর্গ( ঃ )
চন্দ্রবিন্দু( ঁ )
হসন্ত( ্ )।
লিপি/ভাষা চিহ্নঃ
দেবনাগরীः
বাংলা লিপিঃ
বর্মী লিপি◌း
বাচন অন্তে বিসর্গ ঘোষ দন্তমূলীয় কম্পনজাতধ্বনি ("র্", /r/) ও অঘোষ দন্তমূলীয় ঊষ্মধ্বনির ("স্", /s/) সহধ্বনি। সংস্কৃত ধ্বনির গতানুগতিক ধারায় বিসর্গ এবং অনুস্বার স্বরবর্ণ ও স্পর্শ ব্যঞ্জনবর্ণের-এর মাঝে আসে।
ধরণঃ বিসর্গ মূলত কোলন (:) চিহ্নের সাদৃশ্য - দেবনাগরীতে বিন্দু (.) এবং বাংলা লিপিতে শুন্য (o) দিয়ে ফুটকিগুলো দেয়া হয়। সংস্কৃত ধ্বনিতত্ত্ব অনুযায়ী বিসর্গের দুটি সহধ্বনি আছে: "জিহ্বামূলীয়" (কন্ঠ্য বিসর্গ) এবং "উপধ্মানীয়" (উষ্ম বিসর্গ)। প্রথমটি "ক", "খ"-এর আগে এবং দ্বিতীয়টি "প", "ফ"-এর আগে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণঃ
তব পিতামহঃ কঃ (তোমার দাদা কে?)।
পক্ষিনঃ খে উড্ডয়ন্তে (পাখিরা আকাশে উড়ে)।
ভোঃ পাহি (মহাশয়, আমাকে বাঁচান)।
তপঃফলম্ (প্রায়শ্চিত্তের ফল)।
তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া।
ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
কোনো সিম কার্ড একবার নিবন্ধন করার পর আবার নতুন করে অন্য কোন আইডি দিয়ে নিবন্ধন করা যাবে না।
তবে, মালিকানা পরিবর্তনের মাধ্যমে এক আইডি দিয়ে নিবন্ধিত সিম অন্য আইডিতে ট্রান্সফার করা...
extension বলতে বাকি অংশ বুঝানো হয়েছে।
ধরুন আপনাকে বলা হয়েছে একটি বাক্যের Future perfect continues করতে ।
সেই বাক্যটিকে তার গঠন অনুযায়ী সাজানোর পরে যদি বাক্যটির কোন অংশ বাদ...
নায়িকারা নায়ককে এভাব উপহাস করে। তারা এই বলে উপহাস করে যে, নায়কের চেহারা দেখতে সুন্দর নয় বা কূৎসিত। ফলে, উক্ত কথাটি বলে, তারা তাকে পাত্তা না দেওয়ার চেষ্টা করে।