এমন অনেক সময়ে হঠাৎ থুথু আসে,,যে পেলাটা আবশ্যক,,থুথু মানি অনেক রকম হতে পারে,,হয়ত আপনার বুঝছেন,,তো নামাজের অবস্থাই আমি তখন কি করব,,,!যেন নামাজের ক্ষতি না হয়!!!!
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আসসালামু আলাইকুম ভাই,নামায রত অবস্থায় থুতু আসলে গিলে ফেলাটাই উত্তম ---

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

 (১) আদম (রহঃ) আনাস ইবনুূু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, "মু'মিন যখন সালাত (নামায/নামাজ) থাকে, তখন সে তার রবের সঙ্গে একান্তে কথা বলে। কাজেই সে যেন তার সামনে, ডানে থুথু না ফেলে। " বরং তার বাঁ দিকে অথবা পায়ের নীচে ফেলে।  (২)  আদম (রহঃ) আনাস ইবনুূু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহ, আর তার কাফফারা (প্রতিকার) হল তা পুঁতে ফেলা।  (৩)  মালিক ইবনুূু ইসমা’ঈল (রহঃ) আনাস ইবনুূু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিবলার দিকে (দেয়ালে) কফ দেখে তা নিজ হাতে মুছে ফেললেন আর তাঁর চেহারায় অসন্তোষ প্রকাশ পেল। বা সে কারণে তাঁর চেহারায় অসন্তোষ প্রকাশ পেল এবং এর প্রতি তাঁর ক্ষোভ প্রকাশ পেল। তিনি বললেন “যখন তোমাদের কেউ সালাত (নামায/নামাজ) দাঁড়ায়, তখন তার রবের সঙ্গে চুপে চুপে কথা বলে। অথবা (বলেছেন) তখন তার রব কিবলা ও তার মাঝখানে থাকেন। কাজেই সে সে যেন কিবলার দিকে থুথু না ফেলে, বরং (প্রয়োজনে) বাঁ দিকে বা পায়ের নীচে ফেলবে। ” তারপর তিনি চাঁদরের কোণ ধরে তাতে থুথু ফেলে এক অংশের উপর অপর অংশ ভাঁজ করে দিলেন এবং বললেন “অথবা এরূপ করবে। ” থুথু সম্পকে'  স্পষ্ট হাদিস রয়েছে সেখানে আর কিছু বলার অবকাশ নাই। নিতান্তই যদি নামাজরত অবস্থায় থুথু আসে সেক্ষেত্রে পরামশ হল আপনি চেষ্টা করবেন বামপাশে জানালা বরাবর দাঁড়াতে,  ওটা সম্ভব না হলে কাছে ৩ নং হাদিস অনুযায়ি কাপড় রাখার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ