খালেদ মাহমুদ সুজনের বলের গতি তুলনামুলক ভাবে কম। তার বলের গতি ১১০ - ১২০ কি.মি/ঘন্টা। আর গতিদানব নামটি তার গতির জন্য নয়, উপহাস করার জন্য দেওয়া হয়েছে। যেমনঃ- একটা ক্লাসের দুর্বল স্টুডেন্টকে অনেক সময় ব্রিলিয়ান্ট বলে উপহাস করা হয়, যেমনঃ- ' এই যে আসছে ব্রিলিয়ান্ট শফিক! ' এখানে কিন্তু শফিককে সত্যি সত্যি ব্রিলিয়ান্ট বলা হয়নি। বরং সে দুর্বল হওয়ায় টিটকারি করতে 'ব্রিলিয়ান্ট' বলা হয়। একই কারণে খালেদকে গতিদানব বলে ব্যঙ্গ করা হতো।