জীবিত ব্যক্তি ঘামে, কিন্তু মৃত ব্যক্তি ঘামে না কেন?

এক ব্যক্তি আরেক ব্যক্তিকে কোথাও যেতে বলছে। তবে দ্বিতীয় ব্যক্তি যাবেনা। উক্ত যায়গায় না যাওয়ার জন্য সে অজুহাতের কথা অর্থাৎ অছিলা, ওজর বা সত্য কারণ দর্শাতে পারবে। তবে মিথ্যা কারণ দর্শাতে পারবেন...

আমার জানা মতে তিনি এখন ও জিবিত আছেন।তার মৃত্যুর কোনো খবর এখনো প্রকাশ হয়নি।

কারণ পশুটি থেকে কোনোপ্রকার জীবাণু পরিবেশে ছড়াবেনা এবং অন্য পশু সেই রোগাক্রান্ত পশুরর মাধ্যমে কোনোপ্রকার রোগে আক্রান্ত হবেনা। পশুটিকে মাটিতে পুতে দেয়ার ফলে তা মাটিতে ভষ্ম হয়ে সার রূপে কাজ...

তিনি এখনো জীবিত।  তার নাম :মো. নাজিম উদ্দিন খান। তার বয়স ১৩৪ বছর। বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায়।

পবিত্র আল কোরআন কে জীবিত বলা যাবে। কেননা এটা হলো কালামুল্লাহ, আর পূর্ববর্তী কিতাবকে গুলো যেহেতু কালামুল্লাহ তাই এগুলো কেও জীবিত বলা যাবে। যদি ও পূর্ববর্তী কিতাব গুলোর বিধান রহিত...

কারন আপনার দাদা জীবিত অবস্থায় আপনার বাবা সম্পদের মালিক হন নি.. যেহুতু আপনার বাবা ই মালিক হন নি তাই আপনার হওয়ার ও প্রশ্ন আসেনা..

জীবিত মানুষের শরীরে কোন গ্যাস থাকেনা।সকল অঙ্গ থাকে সতেজ।আর লাশের ভিতরে সবকিছু পচে যায়।ফলে গ্যাস উৎপন্ন হয়।তখন সমআয়তন পানির থেকে লাশের দেহের ওজন কম থাকে।তাই পানিতে ভাসে।

কাঁঠাল খেলে যে সব সময় শরীর ঘামে কিংবা সবার ক্ষেত্রেই শরীর ঘামে তা নয়।ঘাম শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি। কখনো শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে তা স্বাভাবিক রাখতে ঘামের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন...

অপবিত্র হওয়ার বিধান গুলোর মধ্যে একটি হলো নাপাক জিনিস শরীরে স্পর্শ করা।মৃত ব্যক্তি কোনো নাপাক বস্তু নয়।তাই ধরলে বা স্পর্শ করলে অপবিত্র হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।

ইসলামি উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী মৃত পুত্রের স্ত্রী তথা পুত্রবধূ কখনোই শ্বশুরের ওয়ারিশ হবে না। আর পুত্রের সন্তানেরা তথা নাতিরা দাদার ওয়ারিশ হবে আসাবা হিসেবে। আর আসাবারা ওয়ারিশ হয় যাবিল ফুরুজ...