মেডিকেলে বা ভার্সিটিতে কেউ গেল।তার কাছে থেকে টাকা দাবি করলে করণীয় কি।আবার যদি কেউ বলে এতো টাকা করে দিতে হবে?

গিফ্ট তো আপনি তাকে ভালোবেসে দিচ্ছেন।গিফ্ট দেয়াতে সম্পর্ক শক্ত হয়।তবে যদি আপনি তাকে বলেন যে বন্ধু আমি তোমার টাকাটা দিতে পারবনা তার বিনিময়ে তোকে এই ছোট গিফ্ট করলাম।যদি আপনার বন্ধু...

আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি আপনার বর্তমান অবস্থানেই থাকা উচিৎ। সরকারী মেডিকেল এ চাঞ্চ পাওয়ার পর ট্রান্সফার করার কোনো যুক্তি ই নেই।

বাংলাদেশে এতো ঘৃণ‍্য রাজনীতি চলে কারণ এদেশের রাজনীতির কাজে নিয়জিত ব্যক্তিরা দেশের স্বার্থে নয়,নিজেদের স্বার্থে রাজনীতি করে। তারা ক্ষমতায় এসে কেবল নিজেদেরকে ধনী করার চেষ্টায় অবিরত রাখে,দেশের জনগণ মরে গেলেও...

মহান আল্লাহ তায়ালা তাদের কে এই নিয়ামত দান করেছেন , কোন মানুষ এর খমতা নেই তা দিবে।   আল্লাহ তায়ালা সব দিয়েছেন ।

" ভাই অামি তোমার মতো পন্ডিত না,তাই অামার পড়ে শিখতে হয়" "তোদের মতো পাবলিকে help করার জন্য পড়ি।অামরা না পড়লে,তোরা কার দেখে দেখে পাশ করবি দোস্ত"

ঋণ দাতা যখন মানুষের উপকার্থে ঋণ প্রদান করে, তখন ঋণ গ্রহীতার দ্বীনী ও নৈতিক দায়িত্ব হবে তা যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি ফিরিয়ে দেওয়া। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন, হকদারদের হক তাদের নিকট পৌঁছে...

অযথা কেউ ই টাকা দাবি করেনা। এটি আপনার ভুল ধারণা। নির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া কলেজ মেডিকেল বা ভার্সিটিতে কখনোই চাঁদাবাজি হয়না ছাত্রদের কাছে। আপনি তবুও যদি এমন পরিস্থিতি তে পড়েন...

সেটা তো একপ্রকার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, চাঁদাবাজি। এখন এর বিরুদ্ধে আপনার সাধ্যমত ব্যবস্থা নিন। প্রশাসনের সহায়তা নেওয়া ভালো।

আমার কাছে কেউ টাকা চাইলে আমি বলি " ভাইয়া আগে একটি টাকার গাছ বানিয়ে নেই তারপর নাহয় টাকা দিবো, আমার নিজেরি নাই,আপনাকে দিবো কোথায় থেকে"। :-) আপনি তাকে ব্যঙ্গ করে কিছু...

এই গুলা আমার আপনার মত ফেসবুক ব্যাবহারকারীরা ই ছেড়ে থাকে। মনে করেন আমি আমার আইডি তে কোন একটা বিষয় নিয়ে পোস্ট দিলাম সেটা আমার ফ্রেনডসা পড়ল ও তাঁদের টাইম লাইন...