শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
মহাবিশ্ব

পৃথিবী এবং অন্যান্য সমস্ত গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সীসমূহ, তাদের অন্তর্বর্তী স্থানের মধ্যে অন্যান্য পদার্থ এবং শূণ্যস্থান (মহাকাশ), এবং তাত্ত্বিক ভাবে নির্ধারিত যদিও তারা সরাসরি পর্যবেক্ষিত নয়; এমন সব কিছু মিলে যে জগৎ তাকেই বলা হয় মহাবিশ্ব

স্থান ও সময় এবং এদের অন্তর্ভুক্ত সকল বিষয়নিয়েই মহাবিশ্ব ।[১][২][৩][৪]

পৃথিবী এবং অন্যান্য সমস্ত গ্রহ , সূর্য ও অন্যান্যতারা ও নক্ষত্র , জ্যোতির্বলয়স্থ স্থান ও এদের অন্তর্বর্তীস্থ গুপ্ত পদার্থ , ল্যামডা-সিডিএম নকশা , তমোশক্তি ও শূণ্যস্থান (মহাকাশ) - যেগুলো এখনও তাত্ত্বিকভাবে অভিজ্ঞাত কিন্তু সরাসরি পর্যবেক্ষিত নয় - এমন সব পদার্থ ওশক্তি মিলে যে জগৎ তাকেই বলা হচ্ছে মহাবিশ্ববা বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ড। আমাদের পর্যবেক্ষণ-লব্ধমহাবিশ্বের ব্যাস প্রায় ২৮ বিলিয়ন parsec(৯১ বিলিয়ন light-year)[৫] । পুরো বিশ্বেরআকার অজানা হলেও এর উপাদান ও সৃষ্টিধারা নিয়ে বেশ কয়েকটি hypotheses বিদ্যমান । [৬] মহাবিশ্বের উৎপত্তি সংক্রান্ত বিষয়কে বলে বিশ্বতত্ত্ব। দৃশ্যমান মহাবিশ্বের সুদূরতম প্রান্তের পর্যবেক্ষণ ও বিভিন্ন তাত্ত্বিক গবেষণায় মনে হয় মহাবিশ্বের প্রতিটি প্রক্রিয়াই তার সৃষ্টি থেকেই একই ধরণের প্রাকৃতিক নিয়ম ও কয়েকটি নির্দিষ্ট ধ্রুবক দ্বারা নির্ধারিত হয়।বিগ ব্যাং (Big Bang) তত্ত্ব অনুসারে এর আয়তন ক্রমবর্ধমান। সম্প্রতি আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানীদের বিভিন্ন তত্ত্বে আমাদের এই দৃশ্যমান মহাবিশ্বের পাশাপাশি আরো অনেক মহাবিশ্ব থাকার অর্থাৎ অনন্ত মহাবিশ্ব থাকার সম্ভাবনার কথাও বলা হচ্ছে।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ