আসসালামু অওালাইকুম, কেমন আছেন আপনারা। আমার প্রশ্ন হলঃ মোবাইলের মাধ্যমে কোন (ছেলে/মেয়ে) যদি প্রকৃতি ফেরেশতা ও আল্লাহ্‌ কে সাক্ষী রেখে উভয় তিনবার কবুল বলে  তবে কি তাদের মধ্যে বিবাহ হয়ে গেছে এবং প্রকৃতি ফেরেশতা ও আল্লাহ্‌ কে এই ভাবে সাক্ষী রাখা ও পরে এটা না মানলে এটা কোন ধরনের গোনাহ হবে এবং ইসলামে এই অপরাধের শাস্তি কি? 
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

নাউযুবিল্লাহ, এটার কোনো ভিত্তি নেই। এটা হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি। এসব ভন্ডামি আর বাটপারি থেকে দূরে থাকা উচিৎ। সাক্ষী হতে হবে স্পষ্টই মানুষ, সে হোক নারী বা পুরু।   

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বিবাহ জীবনের একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়।ইসলামে এমন বিবাহের কোনো বিধান নেই।ইসলামে বিবাহ করতে হলে নন্যূতম ৪ জন সেই বিবাহের স্বাক্ষি থাকতে হবে তাহলেই ইসলামে বিবাহ জায়েজ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিয়ে করতে ইসলামী শরিয়তে নিষেধ নেই। কিন্তু এ বিয়েতে ফায়দাটি কী? তেমন কোনো ফায়দা নেই আসলে। এ ধরনের বিয়ে হয় এবং এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমরা লক্ষ করে আসছি। তবে ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী এটি জায়েজ। কিন্তু যেখানে টেলিফোনে বিয়ে হবে, সেখানে দুই জায়গাতেই সাক্ষী থাকতে হবে। অর্থাৎ প্রবাসে এবং দেশে দুই জায়গাতেই সাক্ষী থাকতে হবে। যদি সাক্ষী থাকে এবং টেলিফোনে যদি সেটা নিশ্চিত হয়, তাহলে ইজাব এবং কবুল হতে পারে।

তবে এ ইজাব এবং কবুলের অতিরিক্ত কোনো ফায়দা আমি দেখি না। ইসলামী শরিয়াহর মধ্যে বিয়ে মানে শুধু মৌখিকভাবে বিয়ে হওয়ার নাম না বা মৌখিক বক্তব্যের নাম না। বিয়ে হচ্ছে মূলত দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করার নাম। চারিত্রিক পবিত্রতার নাম। এটা শুধু বিয়ে হয়ে লাভ কী হলো? কোনো কিছুই না।

সুতরাং এ ক্ষেত্রে যাঁরা এগুলো করছেন, তার ফলে কী হয়? যে ভুলগুলো হয়, যেগুলো এখন আমাদের কাছে ধরা পড়ছে, সেগুলো হলো, পরবর্তী সময়ে এ সম্পর্কগুলো আর বেশি দিন টেকে না। কারণ হচ্ছে, ওই মোবাইল ফোনে মানে বাতাসে বাতাসে সব উড়ে যায়।

বিয়ে মানে তো একসাথে থাকবে, বসবাস করবে, সুখে-দুঃখে একে অপরের সাথী হবে। এ বাস্তব বিয়ে ছাড়া তো এই টেলিফোনে বিয়ে খুব একটা অর্থবহ হয় না। বিয়ের মাধ্যমে যে ভালোবাসা তৈরি হবে, সম্প্রীতি তৈরি হবে, অর্থাৎ মোয়াদ্দা এবং রহমা যে বিষয়গুলো, সেগুলো তৈরি হওয়ার আগেই বিয়েটা বাতাসে উড়ে যায়। যেহেতু এটি টেলিফোনের বিয়ে, তাই টেলিফোনেই উড়ে যায়।

এখন আমাদের কাছে এ ধরনের বক্তব্য বহু আসছে এবং এই অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যে, আসলে এতে ফায়দা অনেক কম। বিয়ে হচ্ছে জীবনের মান রক্ষার বিষয়, একটা চমৎকার সময়। অথচ টেলিফোনে বিয়ে হয়ে এরপর মাসের পর মাস কেটে যাচ্ছে। এটা একটা শূন্যতা। যেখানে শূন্যতা, সেখানে তো সমস্যা হতেই পারে।

সুত্রঃ NTv 


আর আপনি আল্লাহ ও ফেরেশতাকে কিভাবে সাক্ষি রাখবনে ( নাউজুবিল্লাহ) । আল্লাহ নামে কসম করা যায়।     

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
SINAYEEM

Call

বাবা মার অনুমতি না নিলে বিয়ে কবুল হবে না ৷  বাবা মার অনুমতি না নিয়ে বিয়ে করলে সেই বিয়ে কবুল হবে না ৷ এবং এটি সম্ববত যিনার কাতারে পরে ৷ যদি একটি ভয়াবহ পার যার শাস্তি  ও ভয়াবহ  ৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ