এখন বর্তমানে সৃজনশীল ও সৃজনশীল বহুনির্বাচনী প্রশ্নে পরীক্ষা হয়ে থাকে।এর আগে কোন পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হতো?আগের পদ্ধতিতে কী বহুনির্বাচনী ছিল?ঐ পদ্ধতিটা কী বর্তমান পদ্ধতির চেয়ে অনেক কঠিন ছিল? বিঃদ্রঃএ প্রশ্নটা নিছক কৌতুহলবশত।আগে পাশের হার অনেক কম ছিল তাই এ প্রশ্নটা করার প্রয়োজনবোধ করেছি।          
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

সৃজনশীল পদ্ধতির আগে পাঠ্যবইয়ের প্রশ্ন থেকে পরিক্ষা হতো,তখন ছিল সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন,রচনা মূলক প্রশ্ন। যেমন আমরা এখন গনিতের সৃজনশীল আলোকে পরিক্ষা দিয়ে থাকি,কিন্তু তখন ছিল শুধু বইয়ের গনিত থেকে পরিক্ষা। আগে বহুনির্বাচনী ছিলোনা কিন্তু সংক্ষিপ্ত মূলক প্রশ্ন ছিল। বর্তমানের তুলনায় আগের ছাত্রছাত্রীরা মুখস্তের উপর জোর দিত,কিন্তু সৃজনশীল হওয়ার কারনে ছাত্রছাত্রীরা এখন বুঝে পড়তে হয়। আমার কাছে মনে হয় গণিত ছাড়া অন্যবিষয় গুলো আগের পদ্ধতি কঠিন ছিল!!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আগে সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক প্রশ্ন এবং বহুনির্বাচনী প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হতো। অর্থাৎ সৃজনশীল প্রশ্ন চালুর আগেও বহুনির্বাচনী প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হতো। তবে এখনকার বহুনির্বাচনী প্রশ্নের সাথে তখনকার বহুনির্বাচনী প্রশ্নের কিছুটা পার্থক্য অাছে। অাগে বহুপদী সমাপ্তিসসূচক ও অভিন্ন তথ্যভিত্তিক নৈর্ব্যক্তিক ছিল না। মূলত তখন সব বহুনির্বাচনী ছিল জ্ঞানমূলক। এখন প্রতিটি অধ্যায়ের শেষে ২/১ টা সৃজনশীল প্রশ্ন থাকে। কিন্তু পাবলিক পরীক্ষায় বইয়ের সৃজনশীল থেকে কোন প্রশ্ন অাসে না। আগে প্রতিটি অধ্যায়ের শেষে সংক্ষিপ্ত ও বড় প্রশ্ন (রচনামূলক প্রশ্ন) থাকতো এবং সেগুলো থেকে ৯৫% প্রশ্ন কমন পড়তো। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, অাগেরকার প্রশ্ন বর্তমান সৃজনশীল প্রশ্নের তুলনায় অনেক সহজ ছিল। তবুও ওই সময়ে ফেলের হার অনেক বেশি ছিল। কারণ ওই সময়কার ছেলেমেয়েরা ততটা পড়াশুনা করতো না। তাছাড়া ওই সময়ে উদার মন নিয়ে খাতা মূল্যায়ন করা হতো না। কিন্তু এখনকার ছেলেমেয়েরা আগের চেয়ে তুলামূলক বেশি পড়ে। তাছাড়া এখনকার শিক্ষকেরা বোর্ডের নির্দেশ অনুসারে উদারভাবে খাতা মূল্যায়ন করে। তাই বর্তমানে পাশের হার বেশি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ