Answered Oct 05, 2019
যেসব পরমাণুর আয়নীকরণ শক্তি কম তাদের পক্ষে ঋণাত্মক আয়ন গঠন করা সহজ।
যেসব জ্যোতিস্কের নিজের আলো আছে তাদের নক্ষত্র বলে
যেসব পরমাণুর কেন্দ্রে প্রোটন সংখ্যা সমান থাকে, ভর সংখ্যা ভিন্ন হয় সেগুলোকে বলা হয় আইসোটোপ
পরমাণুর জোড়া লাগা ও ভাঙার সময় নিউক্লিয় শক্তি নির্গত হয়।
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে আধান অথবা ইলেকট্রন চলাচল করতে পারে না তাদের অন্তরক পদার্থ বলে।
বিচ্ছিন্ন অবস্থায় একটি পরমাণুর শক্তি যুক্ত অবস্থার চাইতে অধিক।
আয়নীকরণ শক্তি বেশি হয় হ্যালোজেনের।
মৌলের পরমাণুর ইলকট্রনের শক্তি স্তরই হচ্ছে পর্যায় সংখ্যা।
ক্ষারধাতুর প্রথম আয়নীকরণ শক্তি কম।
পরমাণুর মধ্যস্থ কণার চার্জ মূলত স্থৈতিক হওয়ার পরমাণুর বন্ধন শক্তির প্রকৃতি হবে স্থির বৈদ্যুতিক.
গ্রাফাইট প্রতিটি কার্বন পরমাণু ৩টি কার্বন পরমাণুর সাথে সমযোজী বন্ধন গঠন করে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন