আমি কিছু বুজতে পারসি না
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ক্রেডিট কার্ড: এ কার্ডের মাধ্যমে যেকোনো ব্যাংক থেকে কিছু শর্ত সাপেক্ষে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা ঋণ নিয়ে সেটা খরচ করতে পারবেন গ্রাহক। যে মাসে টাকা খরচ করবেন, ওই মাসে ব্যাংক থেকে খরচের বিল পাঠানো হয়। সেটা ওই মাসেই পরিশোধ করতে হয়। যদি পুরো টাকা ওই মাসে পরিশোধ করতে পারেন, তাহলে ব্যাংককে কোনো সুদ দিতে হয় না। না পারলে মাসে সুদ দিতে হয়। আপনার আয় কত, মাসিক ঋণ পরিশোধের সামর্থ্য আছে কি না, তার ওপর ভিত্তি করে আপনাকে ক্রেডিট কার্ডের সীমা দেওয়া হবে। ক্রেডিট কার্ডে আপনি কত টাকা খরচ করছেন, এর ওপর ভিত্তি করে ১ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশ সুদ রাখা হয় ব্যাংকে। কার্ডের মেয়াদ পাঁচ বছর, তিন বছর ও সাত বছর থাকে। ব্যাংকের যেকোনো কাউন্টারে পেমেন্ট হতে পারে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে। আবার ইন্টারনেটের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের টাকা পরিশোধ করা যেতে পারে। নির্দিষ্ট হিসাবে (অ্যাকাউন্টে) এ কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন করা হয়। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে অটো পেমেন্টও করা যায় আবার ইন্টারনেটের মাধ্যমে (যেসব ব্যাংকে এ ধরনের সুবিধা আছে) টাকা পরিশোধ করতে পারেন। এ ক্রেডিট কার্ড নিয়ে আপনি বাংলাদেশের বাইরে যেতে পারেন মাস্টার, ভিসা এসব বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আন্তর্জাতিক কার্ড রয়েছে, যা পৃথিবীর যেকোনো দেশে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। ভ্রমণ কোটা, আরএফসিডি (রেসিডেন্স ফরেইন কারেন্সি ডিপোজিট), এক্সপোর্টার কিউ (এক্সপোর্টার ডিপোজিট কোটা) এসব ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

না আপনাকে যে কার্ডটি দেয়া হয় উটা ক্রেডিট কার্ড নয় ডেবিট কার্ড।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ