ইলেকট্রন আদান-প্রদানের মাধ্যমে গঠিত হয় কী?

অর্থ আদান-প্রদানের সবচেয়ে দ্রুততম ও সরল প্রক্রিয়া ইলেক্ট্রনিক ব্যাংকিং।

ইলেকট্রন আদান-প্রদান বা শেয়ারের মাধ্যমে পরমাণু তাদের নিকতম নিস্ক্রিয় গ্যাসের অনূরূপ অধিক স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে। একে বলা হয় অষ্টক নিয়ম।

সর্বশেষ শক্তিস্তরে স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভের জন্য ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে যে বন্ধন গঠিত হয় তাকে বলা হয় সমযোজী বন্ধন।

অক্সিজেন অণুতে দুটি ইলেকট্রন যুগল শেয়ারকৃত অবস্থায় থাকার পরও প্রতিটি অক্সিনে পরমাণুতে- ২টি করে ‘নিঃসঙ্গ ইলেকট্রন যুগল’ আছে।

নিয়নের ইলেকট্রন বিন্যাসের জন্য কার্বনের ৪টি ইলেকট্রন গ্রহণ করা প্রয়োজন।

মৌলের পরমাণুসমূহের ইলেকট্রন আদান-প্রদান এবং শেয়ারের মাধ্যমে যোজ্যতা স্তরে ২টি ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করাকে দ্বৈত নিয়ম বলা হয়।

ইলেকট্রন আদান-প্রদানের মাধ্যমে গঠিত ক্যাটায়ন ও অ্যানায়নসমূহ যে আকর্ষণ বল দ্বারা পরস্পর যুক্ত থাকে তাকে বলা হয় আয়নিক বন্ধন।

স্বল্পমেয়াদি অর্থ আদান-প্রদানের প্রক্রিয়াটি সবচেয়ে দ্রুততম ও সরল প্রক্রিয়া

তথ্য আদান-প্রদানের একমাত্র উপায় হচ্ছে যোগাযোগ।

বিভিন্ন দেশের মধ্যে পণ্যদ্রব্য আদান-প্রদানের সঙ্গে সঙ্গে সভ্যতা ও সংস্কৃতি আদান-প্রদান সম্ভব হয়