ভার্জিন মেয়েদের যোনির সতিচ্ছেদ পর্দা থাকে, আগের দিনে মনে করা হত এটি ভার্জিনিটির প্রমান, এখনো অবশ্য এটাই মনে করা হয়, প্রথম সহবাসের সময় চাপে এটি ফেটে যায় ও রক্তপাত হয় যা দেখে বোঝা যায় ভার্জিন, কিন্তু এখন আমরা জানি যেসব মেয়েরা চঞ্চল, দৌড় ঝাপ করে তাদের এমনিতেই ফেটে যায়, সাইকেল চালনা করলে ফেটে যেতে পারে, তাই ফাটা থাকলেও ভার্জিন হতে পারে, আবার চিকিৎসা করে পর্দা জোড়া লাগানো যায় তাই পর্দা থাকলেই প্রমান হয়না যে ভার্জিন, এক্ষেত্রে ছেলেদের একটু জ্ঞানি হলেই বোঝা যায়। ভার্জিন হলেই যে প্রথম মিলনে ব্লাড বার হবে তা কিন্ত নয়। কারণ যে পর্দা টা মিলন করার সময় ছিড়ে ব্লাড বার হয়। বর্তমানে ৫০% মেয়ের নানা কারণে বিয়ের আগে ছিড়ে যায়। তাই এই রমক চিন্তা করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়।