এই পুরোটা যা বর্ণনা করলেন তা হয় অন্ডকোষের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে । গরম লাগলে অন্ডথলি ঝুলে যায় এবং শরীর থেকে একটু দুরে চলে যায় । এতে করে এটা শরীর থেকে তাপ গ্রহন করবে কম । তাছাড়া অন্ডথলি প্রসারিত হয় বলে এটা তাপ ছাড়তে পারে দ্রুত । আর শীত লাগলে এটা সংকুচিত হয় ও শরীরের কাছাকাছি চলে আসে এবং সংকুচিত হয় বলে এটা তাপ ধরে রাখে বেশি । এবং শরীরের কাছাকাছি আসে বলে শরীর থেকেও তাপ নিতে পারে ।