Answered Oct 04, 2019
মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয় ২য় শ্রেণীর মৌলসমূহকে।
১৭৮৯ সালে ল্যাভয়াসিয়ে মৌলসমূহকে তিনটি ভাগে ভাগ করেন।
১৭৮৯ সালে বিজ্ঞানী ল্যাভয়সিয়ে মৌলসমূহকে একটি ক্রমে বিন্যস্ত করেন।
লোহাকে নিকৃষ্ট ধাতু বলা হয়।
মৃৎক্ষার ধাতুর সাথে হ্যালোজেনের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় ধাতব হ্যালাইড।
সোনাকে অভিজাত ধাতু বলা হয়।
মৌলসমূহকে ক্রববর্ধমান পারমাণবিক ভর অনুসারে সাজানো হলে প্রতি অস্টম মৌলে ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের পুনরাবৃত্তি ঘটে। এটি অষ্টক সূত্র নামে পরিচিত।
গ্রুপ ১৮ এর গ্রুপের মৌলসমূহকে নিস্ক্রিয় গ্যাস বলা হয়
সাধারন ভোল্টার বিদ্যুৎ কোষে দস্তা ধাতু সালফিউরিক এসিডে দ্রবীভূত হয়।
যে ধাতু বিশ্লেষণ করা যায় না, তাকে বলা হয়-মৌলিক ধাতু
প্রোলং যন্ত্র দস্তা ধাতু নিষ্কাশনে ব্যবহৃত হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন