১৭৮৯ সালে কোন বিজ্ঞানী মৌলসমূহকে একটি ক্রমে বিন্যস্ত করেন?

ভারতীয় বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহা ১৮৯৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন।

HDPE আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী কার্ল জিগলার।

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি মোট ১৩টি খণ্ডে বিন্যস্ত।

১৮৭৩ সালে বিজ্ঞানী মে ও স্মিথ ইলেকট্রনিক সিগনালের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।

১৭৮৯ সালে ল্যাভয়াসিয়ে মৌলসমূহকে তিনটি ভাগে ভাগ করেন।

অষ্টক তত্ত্ব প্রদান করেন বিজ্ঞানী নিউল্যান্ড।

মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয় ২য় শ্রেণীর মৌলসমূহকে।

মৌলসমূহকে ক্রববর্ধমান পারমাণবিক ভর অনুসারে সাজানো হলে প্রতি অস্টম মৌলে ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের পুনরাবৃত্তি ঘটে। এটি অষ্টক সূত্র নামে পরিচিত।

গ্রুপ ১৮ এর গ্রুপের মৌলসমূহকে নিস্ক্রিয় গ্যাস বলা হয়

গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট অ্যালকোহল থার্মোমিটার আবিষ্কার করেন।