পিরিয়ড মিস হওয়ার কারন ঃ- পর্যাপ্ত পরিমাণে জল না খেলে পিরিয়ডস ঠিক সময়ে হয় না অনেক সময় । তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রচুর পরিমাণে জল খান দৈনন্দিন রুটিন হঠাত্ করে বিরাট পরিবর্তন হলে পিরিয়ডস পিছিয়ে যেতে পারে দূরে কোথাও বেড়াতে গেলে মিস হতে পারে আপনার পিরিয়ড । কারন পরিবর্তিত আবহাওয়া ও পরিবেশের সাথে আপনার শরীর মানিয়ে নিতে সময় নেয় প্রচণ্ড স্ট্রেস থাকলে । বা কাজের চাপে অনেক সময় দেরিতে পিরিয়ড হয় শরীর অসুস্থ থাকলে শরীরের সব অর্গানের উপরেই প্রভাব পড়ে। এর জন্যেও দেরিতে পিরিয়ডস হয় হঠাত্ করে ওজন কমলে বা বাড়লেও পিরিয়ডস পিছিয়ে যেতে পারে । তাই শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুন বিবাহিত মহিলারা হঠাত করে গর্ভ নিরোধক বন্ধ করে দিলে শরীরে রক্তের পরিমাণ যদি কম থাকে কিম্বা অ্যানিমিয়া হলে তার প্রভাব পড়ে স্বাভাবিক পিরিয়ডে। তাই আয়রন জাতীয় খাবার খান ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে । কোন মহিলার জরায়ুর সংক্রমণ থাকলে পিরিয়ড মিস অথবা অনিয়মিত পিরিয়ড হতে পারে অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে পিছোতে পারে পিরিয়ড । ডেটই শুধু নয় কখনোও মাসও পিছিয়ে যায় । যতটা সম্ভব মানসিক চাপমুক্ত থাকুন সদ্য মা হওয়া মহিলাদের ক্ষেত্রে বুকের দুধ খাওয়ানোয় পিরিয়ডে সমস্যা আসতে পারে উপরিউক্ত কারণগুলির জন্য যেমন পিরিয়ড মিস হয়ে যায় । ঠিক তেমনি কোন কোন সময় চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়াও প্রয়োজন । সাধারণত ২১ দিন অন্তর পিরিয়ড হওয়ার নিয়ম । সেক্ষেত্রে যদি ২১ দিনের বেশি সময় লেগে যায় অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নিন । ঋতুস্রাবের সময় ৭ দিনের থেকে বেশি হলে অথবা অতিরিক্ত মাসিক যন্ত্রণা ও রক্তপাত ইত্যাদি সমস্যা হলে চিকিত্সকের কাছে যান ও পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন ।