শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

এটা হতে পারে গ্যাস্ট্রিক এর জন্য প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে কমপক্ষে ২ গ্লাস পানি পান করুন ট্যাব রাবিজল/সেকলো একটা করে ২ বার খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে খাবেন ভাজা পুড়া ফুড খাবেন না

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Iiih

Call

আপনার মনে হয় গ্যাস্টিকের সমস্যা রয়েছে। আপনি প্রতিদিন 12গ্লাস পানি পান করবেন। এবং বাহিরের ভাজাপোড়া খাবার খাবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

 গ্যাস্ট্রিক এর  কারনে এটা হতে পারে। আপনি ঘরোয়া উপায়ে এর সমাধান পেতে পারেন এজন্য আপনাকে কিছু রুটিন ফলো করতে হবে তা হলো রাতে সোবার আগে একগ্লাস পানিতে দুই চা চামুচ ইসুবগুলের ভুষি ভিজিয়ে ৫ মিনিট পর খেয়ে ফেলবেন। বিকেলে এক কাপ হালকা গরম পানির মধ্যে আদা কুচি দিয়ে তাতে সামান্য মধু দিয়ে খেয়ে ফেলুন । ভাজ পোড়া খাবার পরিহার করুন পরিহার করুন ভুরিফোজ। সকালে ঘুম থেকে উঠে একগ্লাস নরম্যাল পানি পান করুন। খুব বেশী প্রবেলেম হলে  সেকলো, রেনিটিন ইত্যাদি খাবার ৩০ মিনিট আগে আর ভুলে গেলে খাবার ২০-২৫ মিনিট পরে খাবেন। আর হ্যাঁ নিয়মিত একটা কলা খাবার চেষ্টা করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এটি গ্যাস্ট্রিক জনিত সমস্যা আপনি ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন। প্রচুর পানি পান করুন এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

কিছু ঘরোয়া উপাদান রয়েছে যেগুলো বুকের জ্বালাপোড়া প্রতিরোধে কাজ করে।-

১. আদা

বুক জ্বালাপোড়া ও হজমের সমস্যা প্রতিরোধে আদা বেশ ভালো ঘরোয়া সমাধান। বুকের জ্বালাপোড়া কমাতে আদা খান, আদার চাও পান করতে পারেন।

২. পানি পান করুন

শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে পানি সবচেয়ে কার্যকরী উপাদান। এটি বুকের জ্বালাপোড়া প্রতিরোধে বেশ উপকারী।

বুক জ্বালাপোড়া হলে প্রথমে একটু পানি পান করে নিন। একে বেকিং সোডার সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন।

৩. কাঠবাদাম

কাঠবাদাম হজমের জন্য ভালো। প্রতিদিন কিছু কাঠবাদাম খেলে স্বাস্থ্যের অনেক উপকার হয়। এটি বুক জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা দূর করতে কাজ করে। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টাসিড বুক জ্বালাপোড়া এবং অস্বত্বি প্রতিরোধে কাজ করে।

৪. কলা

বুক জ্বালাপোড়া প্রতিরোধে কলাও খেতে পারেন। কলার মধ্যে থাকা অ্যান্টাসিড উপাদান বুক জ্বালাপোড়া কমাবে। এ ছাড়া এসিড রিফ্লাক্সের সমস্যাও প্রতিরোধ করবে। সূত্র : এন টিভি নিউজ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণগুলো হলো এসিডিটি, হজমের সমস্যা, বুক জ্বালা পোড়া করা ইত্যাদি। এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথার আরো কিছু কারণ হতে পারে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, ফুড পয়জনিং, কিডনিতে পাথর, আলসার ইত্যাদি। আসুন জেনে নেয়া যাক গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায়

#শসা : শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকরী খাদ্য। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়। #দই : দই আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে করে দ্রুত খাবার হজম হয়, ফলে পেটে গ্যাস হওয়ার ঝামেলা দূর হয়। #পেঁপে : পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামক এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। #কলা ও কমলা : কলা ও কমলা পাকস্থলির অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। এতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এ ছাড়াও কলার সলুবল ফাইবারের কারণে কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটি কলা খান। পেট পরিষ্কার রাখতে কলার জুড়ি মেলা ভার। #আদা : আদা সবচাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে। #ঠাণ্ডা_দুধ : পাকস্থলির গ্যাসট্রিক এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় ঠাণ্ডা দুধ। এক গ্লাস ঠাণ্ডা দুধ পান করলে অ্যাসিডিটি দূরে থাকে। #দারুচিনি : হজমের জন্য খুবই ভালো। এক গ্লাস পানিতে আধ চামচ দারুচিনির গুঁড়ো দিয়ে ফুটিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার #এলাচ : লবঙ্গের মতো এলাচ #মৌরির_পানি : মৌরি ভিজিয়ে সেই পানি খেলে গ্যাস থাকে না। #লেবুর_ব্যবহার একটি মাঝারী আকৃতির লেবু চিপে রস বের করে নিন। এরবার লেবুর রসের সাথে আধা টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও এক কাপ পানি মিশিয়ে নিন। বেকিং সোডা ভালো করে মিশে যাওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। এবার মিশ্রণটি খেয়ে নিন। নিয়মিত খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়। গ্যাস্ট্রিকের ব্যথায় সাথে সাথে আরাম পেতে চাইলে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খান। কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যথা কমে যাবে। #প্রাকৃতিক_চা বিভিন্ন রকম প্রাকৃতিক চা যেমন সবুজ চা, পুদিনা চা, তুলসী চা এগুলো হজম ক্ষমতা বাড়ায় এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান করে। #তেঁতুল_পাতা তেঁতুল পাতা মিহি করে বেটে নিন। এবার তেঁতুল পাতা বাটা এক গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে সহজেই। #প্রচুর পানি পান করুন- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পানি খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। সাড়া দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে পেটে এসিড হয় না এবং হজম শক্তি বাড়ে। তাই প্রতিদিন অন্তত ৭ থেক ৮ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে যাবে কিছুদিনের মধ্যেই। #ডাবের_পানি ডাবের পানি খেলে হজম ক্ষমতা বাড়ে এবং সব খাবার সহজেই হজম হয়ে যায়। এছাড়াও গ্যাসের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায় নিয়মিত ডাবের পানি খেলে। তাই সম্ভব হলে প্রতিদিন ডাবের পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। #আলুর_রস আলু বেটে কিংবা ব্লেন্ডারে ব্ল্রেন্ড করে চিপে রস বের করে নিন। এবার এই রস প্রতিবার খাওয়ার আগে খেয়ে নিন। এভাবে তিন বেলা খাওয়ার আগে আলুর রস খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। #লং যদি আপনি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় জর্জরিত হয়ে থাকেন, তবে লং হতে পারে আপনার সঠিক পথ্য। দুইটি লং মুখে নিয়ে চিবাতে থাকুন, যেন রসটা আপনার ভেতরে যায়। দেখবেন এসিডিটি দূর হয়ে গেছে। #জিরা এক চা চামচ জিরা নিয়ে ভেজে ফেলুন। এবার এটিকে এমন ভাবে গুড়া করুন যেন পাউডার না হয়ে যায়, একটু ভাঙা ভাঙা থাকে। এই গুড়াটি একগ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিবার খাবারের সময় পান করুন। দেখবেন কেমন ম্যাজিকের মতো কাজ করে। #পুদিনা_পাতা পুদিনা পাতার রস গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রতিদিন পুদিনা পাতার রস বা পাতা চিবিয়ে খেলে এসিডিটি ও বদহজম থেকে দূরে থাকতে পারবেন। #তুলসী_পাতা হাজারো গুণে ভরা তুলসী পাতার কথা আপনারা সবাই জানেন। এসিডিটি দূর করতেও এর ভূমিকা অনন্য। যখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে ৫-৬ টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে দেখবেন এসিডিটি কমে গেছে। তুলসী পাতা যে প্রতিদিন ব্লেন্ড করে পানি দিয়ে খাবেন #গরম_পানি – সাধারণত কুসুম গরম পানি রাতে ঘুমানোর আগে এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে খেলে এসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। #আপেল_সাইডার_ভিনেগার – এর ক্ষারধর্মী প্রভাব পাকস্থলীর এসিডিটির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ১-২ চা চামচ অশোধিত ভিনেগার এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খাবার আগে বা দিনে এক বা দুইবার খেতে পারেন। #মাঠা – এতে থাকা ল্যাক্টিক এসিড পাকস্থলির এসিডকে স্বাভাবিক করে। সারাদিনে কয়েকবার শুধু মাঠা খেলে বা সাথে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া অথবা এক চা চামচ ধনেপাতার রস মিশিয়ে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায় আবার আধা থেকে এক চা চামচ মেথি সামান্য পানি দিয়ে পেস্ট করে এক গ্লাস মাঠার সাথে মিশিয়ে খেলে অ্যাসিডিটির পেট ব্যথা দূর হয়। #তালের_গুড় – তালের গুড় খাবারকে হজমে সাহায্য করে এবং হজমক্রিয়াকে ক্ষারধর্মী করে অ্যাসিডিটি কমায়। প্রতিবেলা খাবার পর ছোট এক টুকরো গুড় মুখে নিয়ে চুষতে থাকবেন যতক্ষন না অ্যাসিডিটির জ্বালা কমে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য এটা প্রযোজ্য নয়। #দুধ দুধের মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা পাকস্থলীর এসিড কমাতে সাহায্য করে। রাতে একগ্লাস দুধ ফ্রিজে রেখে দিয়ে পরদিন সকালে খলি পেটে সেই ঠান্ডা দুধটুকু খেলে সারাদিন এসিডিটি থেকে মুক্ত থাকা যাবে। তবে কারো পেট দুধের প্রতি অতিসংবেদনশীল, এদের ক্ষেত্রে দুধ খেলে সমস্যা আরো বাড়তে পারে। প্রতিদিন খাবারের মেনুতে অন্তত একটি হলেও যেন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার থাকে তা নিশ্চিত করুন। সেটা ল্যাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করবে। অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে। এতে গ্যাস তৈরী হবেনা। যেমন-শাক-সবজি,কলা,ঢেড়শ ইত্যাদি।

সরাসরি গ্লুকোজ অর্থাৎ চিনি যথাসম্ভব কম খান। তাও যদি খেতে হয় চেস্টা করুন গুড় দিয়ে চিনির অভাবটা পুরন করতে। এ ছাড়াও খাবারে সরষে যোগ করুন : সরষে গ্যাস সারাতে করতে সাহায্য করে। বিভিন্ন খাবারের সাথে সরষে যোগ করা হয় যাতে সেইসব খাবার পেটে গ্যাস সৃষ্টি করতে না পারে। নজর রাখতে হবে নিজের খাওয়া-দাওয়ার প্রতি। জেনে নিতে হবে কোনটি খাওয়া উচিত হবে কোনটি হবেনা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ