আমি কোন মেয়েয়ে মোবাইলে ৩ বার কবুল বললাম সেও আমাকে ৩ বার কবুল বলল এখন কি বিবাহ হয়ে যাবে?

খালার ননদ বা ননাসের মেয়েকে বিয়ে করতে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে কোনো বাধা নেই। করতে পারেন। নিচের ১৪ জনকে বিয়ে করা হারাম- ১. মাতা,  ২. নিজের কন্যা,  ৩. নিজের বোন,  ৪. নিজের ফুফু,  ৫. নিজের খালা,  ৬....

তার সাথে কথা বলুন।একটু আলাদা যত্ন নিন।তাকে এটা বুঝতে দিন তাকে আপনার কটা প্রয়োজন।আপনাকে তার কতটা প্রয়োজন।    

আপনি ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগে আক্রান্ত থাকতে পারেন। তাই যত দ্রুত সম্ভব রক্ত পরীক্ষা করান।

ইসলামের দৃষ্টিতে কোন ছেলে ও মেয়ে একা নিজেরাই কবুল বলে যদি স্বামী স্ত্রীর পরিচয় দেয় এক্ষেত্রে তাদের বিবাহ হবেন। যদি এক সাথে থাকে তাহলে তা হবে ব্যভিচার। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম...

ইসলাম ও প্রচলিত আইনে বিয়ে করার নির্দিষ্ট নিয়ম আছে সেই হিসাবে এই বিয়ে বৈধ না। ইসলামে তারা ব্যভিচারি জেনাহকারি হিসাবে গন্য হবে।

এরকম ক্ষেত্রে মেয়েরা বলে না। ছেলেদেরই বলতে হয়। তাই আপনার উচিত তাকে সবকিছু খুলে  বলা। 

পরিবারের সদস্যদের ভালভাবে বুঝানোর চেষ্টা করুন। যদি তারা না মানে তাহলে আপনি এবং আপনার প্রিয় মানুষটি মিলে সিদ্ধান্ত নিন আপনার কি করতে পারেন।

প্রকৃতপক্ষেই যদি আপনারা দুজন দুজনকে ভালোবাসেন, তাহলে আপনি সরাসরি গিয়ে আপনার ভালোবাসার কথা বলতে পারেন। যদি সরাসরি বলতে না পারেন, তাহলে তার কোনো বান্ধবির মাধ্যমে একথা বলতে পারেন।

আমার মতে তাদের থেকে দূরে থাকা টাই ভালো হবে। আপনার সমস্যার কথা যে আপনার খুব ভালো বন্ধ তাদের বা তাকে বলবেন। এই ধরণ এর মানুষ গুলা স্বার্থপর হয়ে থাকে তাঁরা নিজেটা...

মুসলমানের জন্য অন্যধর্মাবলম্বীকে অন্য ধর্মে থাকাবস্থায় বিবাহ করা হারাম।এ সম্পর্কে কোরআনে এসেছে, সূরা আল বাক্বারাহ:221 - আর তোমরা মুশরেক নারীদেরকে বিয়ে করোনা, যতক্ষণ না তারা ঈমান গ্রহণ করে। অবশ্য মুসলমান ক্রীতদাসী...