যৌগ কত প্রকার ও কী কী?

প্রধানত ২প্রকার ।রাষ্টীয় আইন ও আন্তর্জাতিক আইন।

চিলার হল রেফ্রিজারেটরের মতো একটি যন্ত্র। যা ঘর ঠান্ডা রাখে।চিলার যে কোনও এসি মেশিনের তুলনায় ১০% মোট বিদ্যুৎ ব্যবহার করেই ঘর ঠান্ডা রাখতে পারে এই যন্ত্র। একই সঙ্গে কমিয়ে ফেলে...

কিছু বিশেষ গঠণের জৈব ও অজৈব আছে যাদের কোলাস জালির ফাকা স্থানের মধ্যে নিষ্কিয় গ্যাস মৌল অবরুদ্ধ অবস্থায় থাকতে পারে এসকল যৌগ কে ক্যাথরেট বা অবরোধ যৌগ বলে । Ar[C6H4(OH)2]3

CaO - ক্যালসিয়াম অক্সাইড CaCO3 - ক্যালসিয়াম কার্বনেট CaCl2 - ক্যালসিয়াম chloride Ca(OH)2  - ক্যালসিয়াম hydroxide CuCO3 - কপার কার্বনেটKClO3 - পটাসিয়াম chlorate NH4Cl - অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডC6H6 - বেনজিন HNO3 - নাইট্রিক অ্যাসিড 

FeSO4 - ফেরাস সালফেটCaSO4 - ক্যালসিয়াম সালফেটZnS - জিংক সালফাইডZnSO4 - জিংক সালফেটFeS - ফেরাস সালফাইডCu2SO4 - কিউপ্রাস সালফেটCuSO3 - কপার সালফাইটCu2(SO4)2 - কিউপ্রিক সালফেট2NaHCO3 - সোডিয়াম বাই কার্বনেটNaCO3 -...

নবম ও দশম শ্রেণীর বইতে পাবেন আপনি ।  আশে পাশে খোঁজ করলেই পাবেন । 

অবস্থান্তর মৌলগুলো বিভিন্ন বিক্রিয়ার প্রভাবক হিসেবে কাজ করে।এরা বিভিন্ন জৈব বিক্রিয়ার প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। অবস্থান্তর মৌলগুলোর যোজনী পরিবর্তনশীল বলেই এরা রঙিন যৌগ গঠন করে।

118 টি মৌল দিয়ে অসংখ্যক যোগ তৈরী করা সম্ভব। তবে মোট কতটি যোগ তৈরী করা যাবে এর পরিমাণ বলা সম্ভব নয়।

এসব যৌগে কার্বন শিকলে কার্বন ব্যাতিত অন্য মৌল থাকে।যেমন: নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ইত্যাদি।

Xe হলো একটি মৌলের প্রতীক।যার পুরো নাম Xenon(জেনন)।এর পারমাণবিক সংখ্যা ৫৪। Xe এর ইলেকট্রন বিন্যাস করলে দেখা যায় এর সর্বশেষ শক্তিস্তর প্রয়োজনীয় সংখ্যক ইলেকট্রন দ্বারা পূর্ণ। তাই এটি একটি নিষ্ক্রিয়...