SaponMolla

Call

০১ঃ- রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। ০২ঃ-যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। ০৩ঃ-যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। ০৪-যে ঘরে এটি পাঠ করা হবে সেখান থেকে শয়তান পালাতে থাকে। আশাকরি আপনার উত্তর পেয়েছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

1.আয়াতুল কুরসি পড়ে বাড়ি থেকে বের হলে 70,000 ফেরেস্তা চর্তুদিক থেকে তাকে রক্ষা করে। . 2.এটি পড়ে বাড়ি ঢুকলে বাড়িতে দারিদ্রতা প্রবেশ করতে পারেনা। . 3.এটি পড়ে ঘুমালে সারারাত একজন ফেরেস্তা তাকে পাহারা দেন। . 4.ফরজ নামাযের পর পড়লে তার আর বেহেস্তের মধ্য একটি জিনিসেরই দূরত্ব থাকে; তা হলো মৃত্য। এবং মৃত্য আযাব এতই হালকা হয়; যেন একটি পিপড়ার কামড়। . 5.ওজুর পর পড়লে আল্লাহর নিকট 70 গুন মর্যাদা বৃদ্ধি লাভ করে।

কথাগুলোর প্রুফ চাই

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সূরা আল-বাকরাহ ও আয়াতুল কুরসীর ফযীলত সম্পর্কে সহিহ হাদিসে এসেছেঃ আবু হুরাইরা (রা) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা তোমাদের ঘর সমূহ কবরস্থানে পরিণত করো না। যে ঘরে সূরা আল-বাকরাহ তিলাওয়াত করা হয় তাতে শয়তান প্রবেশ করে না। (তিরমিজীঃ ২৮৭৭) আবু আইয়ুব আল-আনসারী (রাঃ) হতে বর্ণিত, আমি আপনাকে একটি বিষয় স্মরণ করাতে চাই। আপনি আপনার ঘরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবেন। তাহলে শয়তান বা অন্য কিছু এতে প্রবেশ করতে পারবে না। যে ব্যক্তি সফরে রওয়ানা হওয়ার আগে ঘরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করে ফুঁক দিয়ে বের হবে, সফর থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত তার সম্পদ ও পরিবার পরিজন নিরাপদে থাকবে। [তাফসীরে দুররে মনসুর]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ