আসসালামু আলাইকুম ,


আমি আজ নতুন কিছু জানলাম , আমি নিচে তুলে ধরছি ,



১। আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কারও নামে কসম করা শিরক , 


কিন্তু ছোট কালে বা স্বাভাবিক নলেজ আসার পরেও তো আমি আম্মুর কসম খেয়েছি ? এক্ষেত্রে কি করবো ?


২ , জময   কলা খেলে নাকি শিরক হয় এইটা তো আমাদের গ্রামে সবাই বলতো তাই আমি ও এইটা মনে করতাম ?

এক্ষেত্রে কি করতাম ?


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

তোওবা করলে আল্লাহ এসব গুনাহ্ ক্ষমা করে দেন।কিন্তু আল্লাহ্ এসব গুনাহ্ ইচ্ছা করে ক্ষমা করেন না।তাই এথেকে বাচতে তোওবা করতে হবে। আর আপনি বললেন জমজ কলা খেলে শিরক- এটা ভুয়াঁ কথা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আল্লাহর সত্তাগত ও গুণগত নাম ব্যতীত অন্য কোনো নামে কসম খাওয়ার বিধান নেই। করলে হারাম হবে। তবে কুরআন ছুঁয়ে কসম করলে তা সংঘটিত হয়ে যাবে। যদিও তা অনুচিত। অপ্রাপ্ত বয়সে অন্যায় করলে সে অন্যায় পাপ হিসেবে গণ্য হয় না। তবে প্রাপ্ত বয়স হবার পর অন্যায় করলে তার জন্য তাওবা তথা ভাবিষ্যতে অন্যায় না করার প্রতিজ্ঞা করে আল্লাহর কাছে অনুশোচনা প্রকাশ করতে হয়। সুতরাং আপনি অপ্রাপ্ত বয়সে আপনার আম্মুর নামে কসম করে থাকলে কোনো করণীয় নেই। তবে প্রাপ্ত বয়সে করে থাকলে তাওবা করুন। আশা করা যায় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন। সমাজে প্রচলিত আছে, যমজ ফল খেলে যমজ সন্তান হয়। এ ধারণা অমূলক কুসংস্কার। এ ধরনের বিশ্বাস করলে গুনা হবে। যমজ কলা খেলে শিরক হবে এমন কথা যদি কোথাও চালু থাকে তাহলে সেটাও কুসংস্কার। বাস্তব কথা হলো, যমজ ফল খেলে কিছুই হয় না। না যমজ সন্তান, না শিরক। আপনি এমন বিশ্বা করে থাকলে তা পরিহার করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ