Call

কানে ড্রপ বা ঔষধ দিলে তা খাদ্য নালীতে পৌছে গেলে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। খাদ্য নালীতে না পৌছলে রোজা ভঙ্গ হবে না। হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, শরীর থেকে কোনো কিছু বের হলে অজু করতে হয়, প্রবেশ করলে নয়। পক্ষান্তরে রোজা এর উল্টো। রোজার ক্ষেত্রে কোনো কিছু শরীরে প্রবেশ করলে রোজা ভেঙ্গে যায়, বের হলে নয়। তবে বীর্যপাতের প্রসঙ্গটি ভিন্ন। (সুনানে কুবরা,বায়হাকী ৪/২৬১)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কানে ড্রপ ব্যবহার করলে যেহেতু ড্রপের ফোটা মস্তিষ্ক পর্যন্ত চলে যায়, তাই রোজা নষ্ট হয়ে যায়। ঊল্লেখ্য যে, বর্তমান সময়ের প্রখ্যাত আলেম মুফতী দিলাওয়ার হুসাইন ‘ইসলাম ও আধুনিক চিকিৎসা ’নামক গ্রন্থে লেখেছেন-মস্তিস্ক ও কানে ঔষধ ব্যবহার করলে রোজার কোন ক্ষতি হয় না। কারণ গবষেণায় দেখা গেছে মস্তিষ্ক ও কান থেকে গলা পর্যন্ত সরাসরি কোন ছিদ্র পথ নেই। পূর্বযুগের ফেকাহর কিতাবাদিতে মস্তিষ্ক ও কান থেকে গলা পর্যন্ত ছিদ্র পথ আছে ধারণা করে রোজা ভঙ্গের হুকুম দেয়া হয়েছিল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি এই উত্তরটি দেখুন। এতে ফাতওয়ায়ে আরকানুল ইসলাম কিতাবে বলা হয়েছে যে, এর কোনো নিষেধাজ্ঞার দলীল নেই। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রোজা নষ্ট হবে না । তবে্ রোজা হালকা হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কান,চোখ,নাক ইত্যাদি কোন ড্রপেই রোজার কোন ক্ষতি হয় না।ঐ সমস্ত ঔষুধে রোজা ভেঙ্গে যায় যে সকল ঔষুধ সেবনে খাদ্রের কাজ করে অর্থ্যাৎ যে সমস্ত ঔষুধ নিলে ক্ষুধা দূর হয় রোজা বোধ নষ্ট হয়।চাই সেটা ড্রপ হোক বা ইনজেকশন অথব গ্যাস জাতীয় ঔষুধ।

যেমন ধরুন,যদি আপনি গ্লুকোজ জাতিয় কোন ইনজেকশন নিলেন বা এমন ড্রপ বা ঔষুধ নিলেন যেটা নেওয়ার ফলে আপনার ক্ষুধা দূর হবে বা ক্ষুধা লাগবেনা,পিপাসা লাগবে,ক্ষুধা জনিত দূর্বলতা চলে যায়।এসমস্ত ঔষুধ ব্যাবহারে রোজা ভেঙ্গে।তাছাড়া বাকি সকল প্রকার ঔষুধে রোজার কোন ক্ষতি হবে না।ইনশাহ আল্লাহ 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ