পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কত বছর পূর্বে হযরত ঈসা (আঃ) আসবেন, তা বলা যাবে না।
পৃথিবীতে নবী রাসূলগণের আগমণের শেষকে খতমে নবুয়্যাত বোঝায়। আল্লাহ বলেন, মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন, বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত। (আহজাব আয়াত ৪০) ঈসা (আঃ) অনেক অত্যাচার সহ্য করার পর আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন, যে আমার বাঁকি হায়াতটুকু উম্মতে মুহাম্মাদির খাতায় লিখিয়ে দেন, আল্লাহ তার দোয়া কবুল করে তাঁকে আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন নিজের কাছে। (নিসা আয়াত ১৫৮) ঈসা (আঃ) আগমন করবেন মোহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত হয়ে, দুনিয়াতে দ্ধীন ও ইসলামের সত্যায়নকারী রূপে। এবং অশান্তি, অবিচার, ব্যাভিচার যখন চরম আকার ধারন করবে। তখন হযরত ঈসা (আঃ) আর্বিভুত হবেন একজন সত্যায়নকারী, সুশাসক উম্মত হয়ে নবী হয়ে নয়।