শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
রুপ

Call

হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ :-

রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম :-

১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ )

অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।

২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) ।

রেফারেন্স সহ দিলাম ।

৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥

বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।

“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।

“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।

৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥

ভগবত গীতা – অধ্যায় ৭ – স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]

৫. ভগবত গীতা – অধ্যায় ১০ – স্তব ৩ -

[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]

৬. যজুর্বেদ – অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ –

[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে – যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল – প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল – মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]

[collected ]
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । _____ ______ ২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) । রেফারেন্স সহ দিলাম আশা করি আপনার প্রশ্নোত্তর পেয়েছেন।।।।(Shariful Islam Razu)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সত্যিকার অর্থে এমন কোন শ্লোক নেই। ঈশ্বর তার সাধনাকে অনেক রকম ভাবে সাজিয়েছেন । যার যেটা পছন্দ সে সেটাই করবে এবং ঈশ্বর প্রাপ্তিতে লাভবান হবেন । মূর্তির মধ্যে ঈশ্বর দর্শন ও ঈশ্বরের সাধনার একটি পথ তবে প্রভূ বলেছেন মূর্তির মাধ্যমে ও সাধনা করতে পার । তবে মূর্তি মাধ্যম ছাড়া ও আরও অনেক মাধ্যম ও রয়েছে যা মূর্তি মাধ্যমে ঈশ্বর সাধনা অপেক্ষা সাধনার অনেক ভাল মার্গ । এ বিষয়ে জানতে ও বুঝতে অল্প কিছু টাকা দিয়ে একটি বেদ কিনে অনিচ্ছাকৃত ভাবেও পড়লে বুঝতে পারবেন । ইনশাল্লাহ্!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আমাদের একটি কথা খুব ভালো করে বুঝতে হবে যে, কোন ধর্ম কে জানতে ও বুঝতে হলে আমাদের দেখতে হবে সে ধর্মের মূল ধর্ম গ্রন্থে কি লেখা ও বলা হয়েছে ৷ কে কি বলল তা দেখার বিষয় না ৷আসল বিষয় হল ধর্ম গ্রন্থে কি বলা হয়েছে ৷ কারন অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় অধিকাংশ ধর্মের অনুসারীরা তাদের ধর্ম সম্পর্কে সচেতন নয় ৷৷ আর এই সুযোগে হিন্দু পন্ডিত ও ঠাকুররা সাধারণ হিন্দু ভাই বোনদের অন্ধকারে রাখে, কারণ তারা আসল কথা জেনে গেলে কেউ তাদের দিয়ে পূজা করাবে না ৷ তখন তারা টাকা উপঢৌকন পাবে না ৷ আর তারা যে নিজেদের হিন্দুর নেতা ভাবে শ্রেষ্ঠ ভাবে তখন তার কোন প্রভাব ও থাকবে না ৷ তাই আসুন দেখে নেই মূল ধর্ম গ্রন্থে কি বলা হয়েছে ৷ " ★বেদ উপনিষদ বলছে মূর্তিপূজা করা নিষেধ★ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরো বলা হয়েছে, ,,,, “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। চান্দগিয়া উপনিষদে বলা হয়েছে,,,,,,, “একম অদ্বৈত্তয়ম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই ( চান্দগিয়া উপনিষদ অধ্যায় ৬ অনু: ৯) । এছাড়াও বেদে বলা হয়েছে যে,,,,, “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ★★ মূর্তিপূজা করতে নিষেধ করা হয়েছে★★ যজুর্বেদে বলা হয়েছে যে,,, """ নাহ্ তাস্ত্যি প্রাতিমা আস্তিক "" অর্থ - সৃষ্টিকর্তার কোন প্রতিমা নেই কোন আকৃতি নেই ৷ (যজুর্বেদ অধ্যায় ৩২ অনুচ্ছেদ ৩) ভগবত গীতা অধ্যায় ৭ স্তব ২০ বলা হয়েছে যে,,, যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার উপাসনা করে। এছাড়া ভগবত গীতায় অধ্যায় ১০ স্তব ৩ বলা হয়েছে যে,,,,,, [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,যারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] তাছাড়া যজুর্বেদে বলা হয়েছে, ,,,,, (তিনি নিরাকার ও পবিত্র) (যজুর্বেদ অধ্যায় ৪০ অনুচ্ছেদ ৮) এছাড়াও যজুর্বেদ – অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ আছে,,, "" অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে "" যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। আর তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম্ভুতির পুজা করে । অশম্ভুতি হল প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । আর শাম্ভুতি হল মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।

সূতরাং বোঝা গেল আমাদের একজন সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাস করতে হবে এবং তার কাছেই মাথা নত করতে হবে। দুনিয়ার কোন কিছুর কৃত্রিম/প্রাকৃতিক জিনিসের গোলামী করা যাবে না।
Collected--কপি করা
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ