চান্স পাবেন হয়তো ওয়েটিং লিস্ট এ রেখে দিবে কিন্ত চান্স পাবেন। মনে করেন কোন কলেজে আর্স এর ৬০০ সিট আছে, কমার্স এর ১০০ সিট আছে এবং বিজ্ঞান এর ২০০ সিট আছে। এখন অনেকে আছে যারা বিজ্ঞান নেয় কিন্ত পরে আর্স এ চলে আসে তখন কিন্ত সেই সিট খালি হয়ে গেল এবং এক জন এস এয়া সি তে বিজ্ঞান এ ছিলা h.s.c আর্স এর চয়েজ দেয় এবং চান্স পায় পরে সে আবার সিট চেঞ্জ করে বিজ্ঞান এ চলে গেল তখন যারা ভর্তি হতে পারে নাই বা ওয়েটিং লিস্ট এ থাকে তাদের সুযোগ থাকে ভর্তি হওয়ার।
একাদশ শ্রেণি ভর্তি আবেদনের রেজাল্ট ৩ ধাপে প্রকাশ করবে। যদি কোনটাতে চান্স না পান তাহলে নতুন করে আবার আবেদন করতে পারবেন। যদি আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যায় তাহলে খোঁজখবর নিয়ে গ্রামে বা শহরে সাধারণ কিছু কলেজ আছে যেখানে যথেষ্ট পরিমান সিট খালি থাকে সেখানে যোগাযোগ করে ভর্তি হতে পারবেন। ১ম ধাপে যারা চান্স পাবে তারা যদি রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে ভর্তি কনফার্ম না করে তাহলে অটোমেটিক তাদের ভর্তি আবেদন বাতিল হয়ে যাবে। নতুন করে আবার আবেদন করলে তাদের রেজাল্ট ২য় ধাপের সময় দেয়া হইবে। ২য় ধাপেও যারা চান্স পেয়ে ভর্তি কনফার্ম করবে না তাদেরও একই নিয়মে ভর্তি বাতিল হয়ে নতুন আবেদন করতে হবে। ৩য় ধাপেও একই সিস্টেম। যাদের রেজাল্ট ১ম মেধা তালিকায় আসবে না, তাদের রেজাল্ট ২য় ধাপে দিবে যদি তাও চান্স না পায় তাহলে রেজাল্ট ৩য় ধাপে দিবে।যদি তাও চান্স না পায় তাহলে যারা চান্স পায়নি তাদের ভর্তির ব্যাপারে বোর্ড নির্দেশনা দিবে। নতুন আবেদন করলে ঐ কলেজে একই গ্রুপে বা ভিন্ন গ্রুপে আবেদন করা যাবে। তবে উপরের নিয়ম অনুযায়ী প্রক্রিয়া টা হবে।