এই সম্পর্কে আলোচনা করলাম #ফোড়া : ফোড়া হলে শিমুল গাছের ছাল ধুয়ে বেটে, ফোড়ার উপর প্রলেপ দিলে উপকার হয়। #য়ৌবনকালে শুক্রাল্পতায় : চারা শিমুলগাছের মূল বেটে 7 থেকে 10 গ্রাম নিয়ে তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে দু’বেলা খেলে শুক্রাল্পতা দুর হবে। প্রৌঢ় অবস্থায় শুক্রাল্পতায় : চারা শিমুল গাছের নরম মূল চাকা-চাকা করে কেটে শুকিয়ে নিন। এবার ভালোভাবে চুর্ণ করে ছেকে একটা শিশিতে ভরে রাখুন। সে চুর্ণ দেড় থেকে দুগ্রাম মাত্রায় নিয়ে এককাপ দুধের সাথে খাবেন। এতে প্রচুর উপকার হবে। #প্রদরে : শিমুলের কচি মূল গাওয়া ঘিয়ে ভেজে নিন। নামাবার সময় তাতে সামান্য সৈন্ধব লবণ মিশিয়ে দিন। এবার দেড় গ্রাম মাত্রায় নিয়ে এটা দু’বেলা খাবেন। প্রদরে খুব উপকার হয়। # পোড়া ঘায়ে : শিমুল তুলা নিয়ে তাতে শিমুল গাছের ছাল অথ্যাৎ মোচরস দিয়ে ভিজিয়ে পোড়া ঘায়ে দিন, ঘা সেরে যাবে। রক্ত আমাশয়ে : শিমুলের ছাল চুর্ণ করে এক থেকে দুই গ্রাম মাত্রায় নিয়ে, ছাগল দুধের সাথে মিশিয়ে দু বেলা খাওয়ালে উপকার হবে।