কোকড়ানো চুল কীভাবে সোজা রাখতে পারি? ভাই ও বোনেরা শুধুমাত্র প্রাকৃতিক উপায় বলবেন। ভাই ও বোনেরা আমাকে সাহায্য করুন দয়া করে।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনি কোকরানো চুল বিউটি পার্লারে গিয়ে সোজার করতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ


image








ক্রিম বা লোশন দিয়ে চুল সোজা

করা যায়। তবে এই প্রক্রিয়া একটু জটিল

বলে অভিজ্ঞ হাতে করাটাই

বুদ্ধিমানের কাজ।


# সপ্তাহে দুই দিন মেহেদি, টক দই এক

কাপ, ডিম একটি, তেল দুই চা চামচ এবং

প্রয়োজন মতো পানি দিয়ে পেস্ট

তৈরি করে চুলে আধা ঘণ্টা

লাগিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

# পাকা কলার সঙ্গে মধু পেস্ট করে

চুলে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে

ফেললে চুল মশৃণ হবে।

# কোকড়ানো চুল সোজা করতে

চাইলে ব্লোড্রাই অথবা আইরণ করতে

হবে।

# অস্থায়ী চুল সোজা করতে জেল,

বোমুজ ক্রিম ব্যবহার করা যায়।

# চুল সোজা করার পর ঠিক মতো যত্ন

করতে হবে। কোকড়ানো চুল সোজা

করলে গোসলের পর থেকে চুল

শুকানোর সময় পর্যন্ত বিশেষ যত্ন নিতে

হবে।

# কোকড়ানো ভেজা চুল দ্রুত শুকিয়ে

নিতে হবে।

# অর্ধেকের বেশি চুল শুকানোর পর

বাকিটা চিরুনি বা রুলার ব্রাশ

দিয়ে টেনে ব্রাশ করতে করতে

শুকাতে হবে।

# কোকড়ানো চুল সোজা করলে

শ্যাম্পুর পর কণ্ডিশনার ব্যবহার করতে

হবে।

# কোকড়ানো চুল বেনি করা যাবে

না।

# রাতে ঘুমানোর আগে হাতখোপা

অথবা কাপড় বা ফিতা দিয়ে চুল

বেনির বদলে ভালো করে টাইট করে

পেঁচিয়ে রাখতে হবে।

# কোকড়ানো চুল সোজা করার পর খুবই

রুক্ষ্ম হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে

কণ্ডিশনার ব্যবহার সপ্তাহে দুই দিন

ভালো মতো ম্যাসেজ করে স্টিম বা

গরম পানির ভাব দিয়ে তারপর শ্যাম্পু

করতে হবে।

# নিশিন্দার পাতার রস সম পরিমাণ

নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে

ফুটিয়ে নিয়ে ঠাণ্ডা হলে চুলের

গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ঘষে ঘষে

লাগিয়ে নিতে হবে। পরদিন শ্যাম্পু

করতে হবে। এতে চুলের খুশকি দূর হয়ে

চুর হবে সিল্কি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call
প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে খুব সহজে চুল সোজা করা যায়। নিম্নে সে উপায়গুলো বর্ণনা করা হল-
১.
ডিমের কুসুম ও নারিকেল তেল: এক টেবিল চামচ নারিকেলের তেলের সাথে একটি ডিমের কুসুম ভালভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর, আপনার চুলের আগা থেকে গোঁড়া পর্যন্ত খুব ভালভাবে এই মিশ্রণ লাগিয়ে মালিশ করুন। সপ্তাহে দুইবার এভাবে ব্যবহার করতে থাকুন। এতে আপনার চুল স্বাস্থ্যকর ও সোজা হয়ে যাবে।
২.
কাঁচা দুধ: আধা কাপ কাঁচা দুধের সাথে আধা কাপ পানি মিশিয়ে নিন। এবার, একটি স্প্রে বোতলে এটি রাখেন। তারপর আপনার চুল ভালভাবে আঁচড়িয়ে নিন। এবার, সেই মিশ্রণ দিয়ে আপনার চুলে ভালভাবে স্প্রে করুন। এভাবে, ৩০ মিনিট রেখে দিন। এখন, ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভাল করে চুল ধুয়ে ফেলুন। তারপর চুল শুকিয়ে ফেলুন। এভাবে, সপ্তাহে তিনবার আপনার চুলের যত্ন নিন। এতে আপনার চুল উজ্জ্বল ও সোজা হবে।
৩.
মুলতানি মাটি, ডিমের সাদা অংশ ও চালের গুঁড়া: এক কাপ মুলতানি মাটির সাথে প্রথমে ডিমের সাদা অংশ খুব ভালভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর এতে ২ চা চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিন। এতে পানি মিশিয়ে নিন এবং খুব ভালভাবে পেস্ট তৈরি করে নিন। এটি আপনার চুলে ভালভাবে মিশিয়ে নিন এবং ৩০ মিনিটের জন্য চুলে লাগিয়ে রাখুন। এবার আবার আপনার চুল আঁচড়িয়ে নিন। আবার সেই পেস্ট লাগিয়ে রাখুন পরবর্তী দুই ঘণ্টার জন্য। তারপর, ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তারপর, শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
৪.
কলা, মধু, দই ও জলপাইয়ের তেল: কলার তৈরি মাস্ক খুব সহজে চুল সিল্কি ও সোজা করে তোলে। দুইটি পাকা কলা ভালভাবে থেতলিয়ে নিন এবং এর সাথে দুই টেবিল চামচ করে মধু, দই ও তেল মিশিয়ে নিন। এবার, এই পেস্ট আপনার চুলে লাগিয়ে তোয়ালে দিয়ে পেঁচিয়ে রাখুন বা শাওয়ার ক্যাপ লাগিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন এবং পড়ে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার চুল স্মুথ ও সিল্কি হবে।
৫.
অ্যালোভেরা ও জলপাইয়ের তেল: অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর দুইটি পাতা থেকে জেল আলাদা করে নিন এবং এর সাথে কুসুম গরম করে নারিকেলের তেল বা জলপাইয়ের তেল মিশিয়ে নিন। এবার, এই মিশ্রণ আপনার চুলে লাগিয়ে রাখুন। তারপর আধা ঘণ্টা পর চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিনদিন এই মিশ্রণের ব্যবহার করুন। এতে আপনার চুল কোন মেশিনের ঝামেলা ছাড়াই সোজা হয়ে যাবে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আমি আপনাকে দুটি ঘরোয়া পদ্ধতি দিচ্ছি,যেহেতু ঘরোয়া পদ্ধতি তাই পদ্ধতি দুটি ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে দুইটাই ব্যাবহার করবেন,আশা করি কাজ হবেঃ- ডিম আর অলিভ অয়েলঃ ডিম আর অলিভ অয়েলের মিশ্রণ আপনার চুলের জন্যে দারুণ হেয়ার প্যাক হতে পারে। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনার কোঁকড়ানো চুলকে সোজা করতে এদের জুড়ি নেই! ডিম আপনার চুলকে মজবুত আর শক্তিশালী বানাবে, আর অলিভ অয়েল আপনার চুলকে ময়েশ্চারাইজড রাখবে। আর এই দুটোর মিশ্রণ আপনার চুলকে সহজে সোজাও করবে। উপকরণঃ ২ টো ডিম, ৪ চামচ অলিভ অয়েল। পদ্ধতি ডিম ভালো করে ফেটিয়ে তাতে অলিভ অয়েল মেশান। এবার আপনার মাথায় ওটা ভালো করে মাখিয়ে বড় দাঁড়ার চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে নিন। শাওয়ার ক্যাপ পরে মিনিট ৪০ মতো রেখে হালকা শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। তারপর দেখবেন আপনার কোঁকড়ানো চুল কতটা স্ট্রেট হল! *অ্যালোভেরাঃ চুলের যত্নে যে অ্যালোভেরার জুড়ি নেই, তা আপনার জানা। অ্যালোভেরায় থাকা এনজাইম চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাছাড়া অ্যালোভেরা চুলকে নরম, স্মুদ আর ময়েশ্চারাইজডও করে। কিন্তু জানেন কি যে অ্যালোভেরা আপনার চুলকে স্ট্রেট করতেও সাহায্য করে? উপকরণ ঃ হাফ কাপ অ্যালোভেরার রস, হাফ কাপ গরম অলিভ অয়েল। পদ্ধতি অ্যালোভেরার রস আর অলিভ অয়েল মিশিয়ে তা আপনার মাথার চুলে আর স্ক্যাল্পে ভালো করে ম্যাসাজ করুন। শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে মাথা ঢেকে ঘণ্টা দুয়েক মতো রাখুন। তারপর শ্যাম্পু করে চুল আস্তে করে আঁচড়ে নিন। দেখবেন অ্যালোভেরার যাদু!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ