(Freelancing ), কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে মু্ক্তভাবে কাজ করাকে বোঝায় যারা এধরণের কাজ করেন তাদের বলা হয় "মুক্তপেশাজীবী" (Freelancer)। এধরণের কাজে কোনো নির্দিষ্ট মাসিক বেতনভাতা নেই তবে স্বাধীনতা আছে, ইচ্ছা মতো ইনকামের সুযোগ ও আছে,। এজন্য স্বাধীনমনা লোকদের আয়ের জন্য এটা একটা সুবিধাজনক পন্থা। আধুনিক যুগে বেশিরভাগ মুক্তপেশার কাজগুলো [ইন্টারনেট|ইন্টারনেটের] মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। ফলে মুক্ত পেশাজীবীরা ঘরে বসেই তাদের কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। এ পেশার মাধ্যমে অনেকে প্রচলিত চাকরি থেকে বেশি আয় করে থাকেন, তবে তা আপেক্ষিক। ইন্টারনেটভিত্তিক কাজ হওয়াতে এ পেশার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি হাজারো ক্লায়েন্টের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ ঘটে। ::::::: আর জিজ্ঞাস করেছেন, কত টাকা আয় করা যায়, ভাই এখানে এটা নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়... আপনি আপনার দক্ষতা দ্বারা অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।।। লক্ষ টাকার মালিক হওয়াও মামুলি ব্যাপার....
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে আয়। ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইন হলো ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ। এই কাজ করার জন্য হতে হবে দক্ষ এবং ইংরেজীতে পারদর্শী। এই কাজ করে কত টাকা আয় করা যায় তা অনির্দিষ্ট যে বেশি কাজের সুযোগ পাবে এবং কাজগুলো যথাযথ ভাবে করতে পারবে সেই বেশি টাকা পাবে। শুণ্য থেকে শুরু করে মাসে লাখ টাকা বা এর বেশিও ইনকাম করা সম্ভব।
ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) এর অর্থ হলো স্বাধীন বা মুক্তপেশা। অন্যভাবে বলা যায়, নির্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করা কে ফ্রিল্যান্সিং বলে। এ ধরণের পেশাজীবিকে বলা হয় ফ্রীলেন্সার (Freelacer) বা স্বাধীনপেশাজীবি।
চাকরীজীবিদের মতো এরা বেতনভুক্ত নয়। কাজ ও চুক্তির উপর নির্ভরকরে আয়ের পরিমাণ কম বা অনেক বেশি হতে পারে, তবে স্বাধীনতা আছে, ইচ্ছা মতো ইনকামের সুযোগ ও আছে, । এজন্য স্বাধীনমনা লোকদের আয়ের জন্য এটা একটা সুবিধাজনক পন্থা।
আধুনিক যুগে বেশিরভাগ মুক্তপেশার কাজগুলো ইন্টারনেট মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। ফলে মুক্ত পেশাজীবীরা ঘরে বসেই তাদের কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। এ পেশার মাধ্যমে অনেকে প্রচলিত চাকরি থেকে বেশি আয় করে থাকেন, তবে তা আপেক্ষিক। ইন্টারনেটভিত্তিক কাজ হওয়াতে এ পেশার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি হাজারো ক্লায়েন্টের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ ঘটে। যার কারণে বর্তমানে ছাত্র- ছাত্রী এবং অনেক চাকুরীজীবি এই পেশায় আসছেন।
বর্তমানে আউটসোর্সিং হচ্ছে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের তৃতীয় ক্ষেত্র। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মাল্টি বিলিয়ন ডলারের একটা বিশাল বাজার।
আপনি কতটা আয় করতে চান? কথাটা আপাতদৃষ্টিতে হাস্যকর মনে হবে। যেখানে দেশে সর্বোচ্চ শিক্ষাস্তর শেষ করার পরও কয়েক লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হয় একটা চাকরীর আশায়, তারপরও চাকরীটা হবে কিনা এটার নিশ্চয়তা আপনাকে কেউ দিতে পারে না। সেখানে উল্টো কেউ যদি আপনাকে জিজ্ঞাসা করে কোন ঘুষ ছাড়াই নিজের যোগ্যতায় আপনি প্রতি মাসে কি পরিমাণ আয় করতে চান! তাহলে হাসি আসতেই পারে। কিন্তু কথাটা মোটেও হাসির নয়। আপনার যোগ্যতা এবং দক্ষতার উপরেই নির্ভর করবে আপনি কতটা আয় করবেন। আর আপনি যখন আন্তর্জাতিক বাজারে কাজ করবেন, স্বাভাবিকভাবেই আপনার কাজের দাম স্থানীয় বাজারের চাইতে কয়েকগুণ বেশি হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ হল স্বাধীন বা মুক্ত পেশা অন্য ভাবে বলা যায় নির্দিষ্ট কোন পতিষ্টানের অধিনে না থেকে স্বাধীন ভাবে কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। কত টাকা আয় করা যায় তা আপনার উপর র্নিভর করে. আপনি বিষয়ে অভিঙ্গ এবং কত ভালো কাজ জানেন. দেখুন একজন ভালো মানের ফ্রিল্যান্সার ২০০০০ থেকে ২০০০০০০ টাকার উপরে আয় করতে পারে।