কাশি হলে কী করবেন * প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন, এতে কফ পাতলা হবে, কফ বের করার চলন্ত সিঁড়ি ভালোভাবে কাজ করতে পারবে। * গরম পানির ভাপ নিন। ভাপ শ্বাসনালিতে গিয়ে পানিতে পরিণত হবে। * শুকনো কাশিতে গলা খুসখুস করলে হালকা গরম পানিতে একটু লবণ দিয়ে কুলকুচি করুন। মুখে যে কোনো লজেন্স, লবঙ্গ বা আদা রাখলেও আরাম পাওয়া যাবে। কখন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে * কাশির সঙ্গে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট হলে। * কফের সঙ্গে রক্ত পড়লে। * কাশতে কাশতে শরীর নীল হয়ে গেলে। * কথা বলতে কষ্ট হলে। * দুধের বাচ্চা দুধ টেনে খেতে না পারলে। আমাদের দেশে অনেক যক্ষ্মা রোগী আছেন তাই কোনো রোগীর কাশি দুই সপ্তাহের বেশি হলে, কফ পরীক্ষা করে দেখা উচিত।
কাশির জন্য সবচেয়ে প্রচলিত চিকিৎসাটা হলো আদা। এক্ষেত্রে আদার টুকরোর ওপর লবণ ছিটিয়ে ভাল করে চিবিয়ে রস খাওয়াটাই উত্তম। এছাড়া পরিমাণমতো পানিতে এক ইঞ্চি আদা কুচি করে সেটা সেদ্ধ করে পানির পরিমাণ অর্ধেক করে ফেলুন। তারপর পানিটা ছেঁকে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে চায়ের মতো পান করুন।এতে কাশি কমে যাবে।এবং কিছু পরিমাণ খাটি মধু, ঘি,পেয়াজ কুচি,রসুনকে সামান্য সরিষার তেল একত্র করে গরম করুন যতক্ষণ পর্যন্ত পেয়াজ ভাজা না যায়।তারপর এগুলো হালকা গরম অবস্থায় খেলে কাশি অনেকটাই কমে যাবে।