এমন সমস্যায় ভয়ের কিছু নেই|| আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কিছু ঘরোয়া উপায়গুলো, যেগুলো এমন সমস্যা সমাধান করবো। ------------ ১. রসুন পানি রসুন পানি পায়ের জ্বালাপোড়া দূর করে ব্যথা কমিয়ে দেয়। কয়েক কোয়া রসুন কুচি করে কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে নিন। রসুনের কুচির পরিবর্তে রসুনের পেস্ট ব্যবহার করা যেতে পারেন। পানি কুসুম গরম হয়ে এলে এটি একটি পাত্রে ঢেলে নিন। এই মিশ্রণে পা ভিজিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। ২. অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার পায়ের জ্বালাপোড়া কমাতে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার বেশ কার্যকর। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারের পিএইচ লেভেল শরীরের তাপমাত্রায় ভারসাম্য বজায় রাখে। দুই টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এক বোল কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণে পা দুটি ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এটি প্রতিদিন করুন। এছাড়া কুসুম গরম পানিতে এক বা দুই চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে পান করতে পারেন। ৩. ইপসোম সল্ট একটি পাত্রে পানির সাথে ইপসোম সল্ট মিশিয়ে নিন। পানি এবং সল্ট ভালো করে মেশান। এই মিশ্রণে পা দুটি ভিজিয়ে রাখুন কয়েক মিনিট। দেখবেন জ্বালাপোড়া অনেকখানি কমে গেছে। ৪. আদা এক চা চামচ আদার রসের সাথে কুসুম গরম নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি পায়ে ম্যাসাজ করুন ১০-১৫ মিনিট। এটি দিনে একবার করুন। এছাড়া আদা চা পান করতে পারেন। এটিও পায়ের জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করবে।
আপনি নিচের দেয়া পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে পারেন-
আশা করি ফল পাবেন।
আপনি দুপুরে এবং রাতে ঘুমানোর পূর্বে পায়ে লোশন
লাগাতে পারেন। এরপর - Eumovate অথবা Ezex এই ক্রিমটি
পায়ে ২ বার করে দৈনিক ব্যবহার করবেন।
তবে, পানি আরো বেশি পরিমাণে পান করতে হবে
আর দুশ্চিন্তা একদম পরিহার করতে হবে। পানির অভাব
থাকলে এই জাতীয় জ্বালাপোড়া বাড়ে আর দুশ্চিন্তা করলেও
বাড়ে।