শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
amirupu

Call

প্রতিদিন সকাল বিকাল নিম্নে ২ঘন্টা ঘাম ঝরাতে হবে। খাবার কন্ট্রোল করতে হবে। যতদুর সম্ভব চিনি জাতীয় খাবার  পরিহার করতে হবে। ঘাম ঝরানোর পরে অনেকে বেশি খায়। তাহলে তো আর কোন এর মুল্যই থাকল না। কম খেতে হবে। সল্টেড বিস্কিট  খান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

যত পারুন হাটুন ফিনিস একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে সব লোক বেশি ব্যায়াম করেছেন-সপ্তাহে ৪ ঘন্টা পর্যন্ত বা দিনে ৩৫ মিনিট- তাদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমেছে ৮০%, ওজন না কমানো সত্বেও কেবল হেটে। ব্যায়াম কেন এত হিতকরী? কেন হাঁটা এত স্বাস্থ্যকর। গবেষণায় দেখা গেছে ব্যায়াম করলে দেহকোষের ইনসুলিন রিসেপটারের সংখ্যা বাড়ে। এতে শরীরে হরমোন ইনসুলিন আরো কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারে। ইনসুলিন রক্তের সুগারকে কোষের ভেতর ঢুকতে সাহায্য করে, শরীর গ্লুকোজ দহন করে পায় শক্তি ও পুষ্টি। তাই যানবাহনে কম চলুন, বেশি হাঁটুন। সঠিক শস্যদানা গ্রহণ করুন সঠিক শস্যখাদ্য বেছে নিলে স্লিম থাকা সহজ। নিয়ন্ত্রণেও থাকে রক্তের সুগার। গোটাদানাশস্য বেশি খেলে স্তন ক্যান্সারের হার কমে, কমে টাইপ-২ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের। উচ্চ আঁশ শস্য ভালো। যেমন যব, ভুট্টা বেশ ভালো। গম, আটা, ঢেকিছাটা চাল, চিনি যেসব খাবারের লুকানো থাকে তা পরিহার যেমন-ব্রাউন সুগার, কর্ন সিরাপ, ডেক্সট্রোজ, গুড় ও চিনি। কফি পান ভালো হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথ গবেষণায় দেখা গেছে ৩-৪ কপি কফি দিনে কমে ২৯-৫৪% ডায়াবেটিসের ঝুঁকি। ক্যাফিনে কাজ হয়। চা ও চকোলেটও। ক্যাফিন উজ্জীবিত করে বিপাক। ক্যাফিনের বড় উত্স কফিতে আছে আরও পটাসিয়াম, ম্যাগনোসিয়াম ও এন্টি-অক্সিডেন্ট, গ্লুকোজ শোষণে সহায়ক। ফাস্টফুড আর নয় মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা ১৮-৩০ বছরের ৩০০০ লোকের উপর ১৫ বছর গবেষণা করে পেলেন কদাচিত্ ফাস্টফুড খেলেন তাদের নয়, যারা নিয়মিত ফাস্টফুড খেয়েছেন তাদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হয় আকাশচুম্বি। অনেক ফাস্টফুডে আছে অস্বাস্থ্যকর ট্রান্সফ্যাট ও শর্করার ঝুঁকি আরও বেশি। নিয়মিত খাবেন শাক সবজি মুরগী, খাসীর গোস্ত খেতেই যদি হয় তাহলে কালে ভদ্রে। কদাচিত্। কোনও উত্সবে। বরং নিয়মিত খান রঙ্গিন শাক সবজি ও মাছ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ