স্ত্রীর সাথে মিলন হয়েছে ১বার, কিন্তু টেস্টেও পজেটিভ। এখন নেগেটিভ কেমনে করব কারণ ওর সিজার হয়েছে ৩মাস আগে?

আপনার হিসাব যদি ঠিক থাকে তাহলে কোন পিল খাওয়ার দরকার নেই ৷ এসময় বাচ্চা কনসেপ্ট করে না ৷

ইমকন খেলে মাসিকের তারিখে হেরফের হয়ে যায়, এতে চিন্তার কোন কারণ নাই। নির্ধারিত তারিখ থেকে 2 সপ্তাহ পেছালে গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। যেহেতু নেগেটিভ রেজাল্ট এসেছে তাই সম্পূর্ণ চিন্তা মুক্ত থাকুন।

এতে ভয় পাবার কিছু নেই।আপনি প্রোটেকশন ব্যবহার করেননি।কিন্তু যেহেতু সে পিল খেয়েছে তাই ভয় নেই।সম্ভবত পিল খাওয়ার জন্য সমস্যা হচ্ছে।কিছুদিন অপেক্ষা করে দেখুন। যদি তখন ও না হয় তাহলে প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট দিয়ে পরীক্ষা করে দেখুন।

ভয় পাওয়ার কিচু নাই| pregnancy হওয়ার সম্বাবনা খুবই কম, তবে আরো ৭ দিন অপেক্ষা করুন তার পর একটি কাঠি দিয়ে টেষ্ট করে নিন

প্রথম সন্তান জন্মদানে কোনো সমস্যা হবে না। তবে গবেষকদের বক্তব্য স্বামী স্ত্রীর এরূপ রক্তের গ্রুপ হলে দ্বিতীয় সন্তান জন্মদানে নীতিবাচক প্রভাব পড়ে, সন্তান মৃত ও হতে পারে।  এ সমস্যা চিকিৎসকের পরামর্শের দ্বারা সমাধান যোগ্য, সুতরাং একজন বিজ্ঞ স্বীকৃত ডাক্তারের সাথে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। 

আপনি একজন গাইনী ডাক্তারের সাথে এই বিষয়ে আলোচনা করুন।তার পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী ধাপ অনুসরন করুন।তবে বাচ্চা নষ্ট করার মত জঘন্য কাজটা না করাই উত্তম।এটা পাপ।

বলা যায় যে এটা এবর্শনের প্রভাব।তাছাড়া বিভিন্ন পিল,ঔষধ গ্রহন,আয়রনের অভাব,হরমোনের সমস্যা বা শারীরিক দূর্বলতার কারনেও মাসিক বন্ধ থাকতে পারে।এখন আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হচ্ছে তা বের করে চিকিৎসা গ্রহন...

পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর পরবর্তী  তিন দিন নিরাপদ সময় থাকে । সেই সময়ে সেক্স করলে বাচ্চা হবে না ।তাহলে পিরিয়ড এর দুই দিন পরে সেক্স করলে আপনার স্ত্রী গর্ভবতী হবে...

বাচ্চা না নিতে চাইলে এক জন অভিজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিন। এখন যদি বাচ্চা টা নষ্ট করেন তাহলে ভবিষ্যৎ এ যে সমস্যা গুলা হবে না নিচে দেওয়া হলঃ প্রচুর পরিমাণ...

তিন মাস ধরে পিরিয়ড বন্ধ আছে|এটা স্বাভাবিক নয়|বিভিন্ন কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে| তারমধ্যে হরমনের তারতম্য, রক্তশূন্যতা, জন্মবিরতি করন বড়ি সেবন, জরায়ুতে সমস্যা,অতিরিক্ত টেনশন ও দুশ্চিন্তা প্রভূতি উল্লেখযোগ্য| এজন্য চিকিৎসা নেওয়া...