এটা কি প্রেগনেন্ট হওয়ার লক্ষন?

এটাকে বলা হয় সাদা স্রাব।একেবারে নিশ্চিত ভাবে জানতে ও প্রতিকারের জন্য একজন গাইনী ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন।

সব থেকে ভালো হবে বাড়িতে বসেই  প্রেগন্যান্সি  টেস্ট করান ( প্রায় ১০--২০ টাকা খরচ হবে ) ।  আপনার স্ত্রী গর্ভবতী হতেও পারে আবার নাও পারে  । মাসিক নিয়মিত হয় কিনা কিংবা...

১৭/৯/১৭ থেকে ২২ /৯/১৭  তারিখের মধ্যে ।

এটা আমাশয় এর লক্ষন আমাশয় হলে এই রকম হয় পেটে ব্যাথা করে,পায়খানা হয়না কিন্ত পায়খানার বেগ হয় এবং মলদ্বার দিয়ে আমাশয় বার হয়।

বীর্যপাত যৌনিতে না ঘটালে সাধারণত প্রেগন্যান্ট হয় না।  তবে সম্ভবনা ১% হলেও থেকে যায় প্রেগন্যান্ট হওয়ার। বীর্যপাতের পূর্বে যে বীর্যরস নির্গত হয় সেখানে খুবই সামান্য পরিমানে শুক্রকিট থাকে যা থেকেও প্রেগন্যান্ট হতে পারে তবে এ সম্ভবনা খুবই ক্ষীণ। তবে নিশ্চিত করে কিছুই বলা যায় না। 

কনডম ব্যবহার করলে প্রেগনেন্ট হওয়ার চান্স নেই।তবে যদি কোন ভাবে কনডম ফেটে গিয়ে বীর্য জরায়ুতে প্রবেশ করে। তবে প্রেগনেন্ট হওয়ার চান্স আছে।

আপনারা সেক্স করেছিলেন নিরাপদ সময়ে।তখন ইমারজেন্সী পিল খাওয়ানোর কোনো প্রয়োজন ছিলনা।মাসিক দেরীতে হওয়াটা হয়তবা ইমারজেন্সী পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।এর কারনেই হয়ত মাসিকের তারিখ পিছিয়ে গেছে।আর প্রেগনেন্সী টেষ্টের সঠিক রেজাল্ট পেতে মাসিকের তারিখ...

এটি একটি নিরাপদ সময়, তাই প্রেগনেন্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। তবে শরীয়ত মোতাবেক গুনাহ হবে।

ভিটামিনের অভাব এবং অধিক ইন্দ্রিয়চালনার জন্য মুন্ড খসখসে ও কালো হয়ে যাচ্ছে।লিঙ্গের মুন্ডিতে এমনটি রোগের ই লক্ষণ। বিশেষজ্ঞ যৌন ডাক্তার এর পরমর্শ নিন।

প্রথমে শিওর হতে হবে যে কি কারণে মাসিক বন্ধ হয়েছে। আপনি প্রেগনেন্সি টেষ্টার দিয়ে বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে পরিক্ষা করে শিওর হয়ে নিন। এর পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিবেন।