মিনস এক মাসে ২ বার হয়েছে?

1/2 স্বপ্নদোষ হওয়া ভালো, কোন উত্তেজক কিছু দেখার অভ্যাস থাকলে পরিহার করুন। এর পরও যদি নিয়মিত প্রতিদিন সাদা পিচ্ছিল বের হয় তাহলে যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন, অথবা হামদর্দের চিকিত্সা নিতে পারেন।

এক্ষেত্রে আপনি হোমিও ঔষধ খেতে পারেন। এসিড ফস, আর্জেন্ট নাইট, আর্জেন্ট মেট প্রভৃতি হোমিও ঔষধ এই সমস্যা দ্রুত সমাধান করে। এজন্য অবশ্যই ভালো হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। অথবা আপনি স্থানীয়...

প্রেগনেন্সি নষ্ট করার কোন ঔষুধ নাই। আপনার স্ত্রী প্রেগনেন্ট হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। তারপরও আপনি  immediately  গাইনী ডাক্তার এর সাথে দেখা করুণ।

মাসে ২ বার নয় তার বেশি বার ইমারজেন্সি পিল সেবন করলেও কার্যকরি হবে।  কিন্তু এ ধরনের মেডিসিন এতো ঘন ঘন ব্যাবহার না করাই শ্রেয়।  নারীরের সব সময়েই নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হয় না, হরমোনের কারনে,  বিভিন্ন ধরনের পিল/ওষুধ সেবন করার ফলে মাসিকের তারিখ ৫/৭ দিন পিছিয়ে যেতে পারে। যেহেতু একই মাসে ২ বার ইমারজেন্সি পিল নিয়েছে সেহেতু পিরিয়ডের সময় পিছিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক।  আপনার বর্ণনা অনুসারে গর্ভবতী  হওয়ার সম্ভবনা  নেই। 

ইমার্জেন্সি পিল সেবনে মাসিক ওলট পালট হয়ে যায়, কারণ পিলের কারণে শরীরে হরমোনের আধিক্য ঘটে, এটি কোন সমস্যা না হলেও অনেক দিন হয়ে গেলে গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ দিতে হয়। আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রে তাই করতে হবে, তবে ভয়ের কিছু নেই।

এগুলো পরিহার করাটাই উত্তম।কেননা এসব পিলে পাশ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে।অতিরিক্ত সেবনের জন্য পরে বড় ধরনের অসুবিধা হতে পারে।

মাসিক হলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার চাঞ্জ ০% থাকে। মাসিক হলে প্রেগন্যান্ট হয় না।

না। তবে প্রথম মিলনের সময় থেকে ১২ ঘন্টার মধ্যে ইমকন ১ সেবন করবেন। তাহলে ৯৯% কাজ হবে।

না আপনি গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়াতে পারবেন না। আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিন। খাওয়ালে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।

আপনি আগে বেবি স্টিপ দিয়ে টেস্ট করেন প্রেগন্যান্ট হয়েছেন কিনা। যদি প্রেগন্যান্ট হন তাহলে ডক্তারের সাথে পরমর্শ করে এমএম কিট সেবন করলে বাচ্ছা নষ্ট হয়ে যাবে। কিন্তু নিয়ে নিয়ে এমএম...