ভোটার আইডি কার্ড ট্রান্সফার?

আপনার তথ্য যখন অনলাইনে সংরক্ষণ করা হবে তখনি NID বের করতে পারবেন তবে জন্ম তারিখ ০১-০১-১৯৯৮ এর বেশি হলে NID বের করতে পারবেন না।

যখন আপনার ভোটার আইডি কার্ড আপনার নিকটস্থ ভোটার তথ্য কেন্দ্রে আসবে তখন আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে। এটি কবে নাগাদ আসবে তার ঠিক নেই। কারণ যারা নতুন ভোটার হয়েছে এবং পুরাতন ভোটার আছে তাদের সকলকেই স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদান করবে সরকার থেকে। ইতিমধ্যেই স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ শুরু হয়ে গেছে। যখন আপনার এলাকায় এই স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ শুরু হবে তখন আপনাকে জানিয়ে দিবে। এছাড়াও আপনার জন্মসাল যদি ০১-০১-১৯৯৮ বা এর আগে হয়ে থাকে তাহলে এখানে ক্লিক করে আপনার  ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নাম্বার ব্যাবহার করে আপনার ভোটার তথ্য দেখতে পারবেন এবং চাইলে প্রিন্ট করে ব্যাবহার করতে পারবেন।

সম্ভব না, এটা অবশ্যয় প্রয়োজন। আপনি কোন দেশি নাগরিক তা জানার জন্য পিতা-মাতার পরিচয় লাগবে।

০১-০১-১৯৯৮ এর মধ্যে বা এর নিচে যাদের বয়স তারাই কেবল ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য দেখতে পারবে। আপনার জন্ম তারিখ যেহেতু ১৯৯৯ তাই ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য পাবেন না।

পারবেন আবার পারবেন ও না কিছু কিছু ব্যাংক আপনার জন্ম নিবন্ধন কার্ড  দিয়ে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেন। যেমনঃউত্তরক ব্যাংক সে সক্ল ব্যাংক গুলা ভোটার এইডি কার্ড ছাড়া একাউন্ট  খোলে না যেমনঃইসলামী ব্যাংক,পূবালী ব্যাংক,সোনালী ব্যাংক ইত্যাদি তাই আমার মতে আপনি যে ব্যাংকে একাউন্ট  খুলতে চান সে ব্যাংকের কর্মকর্তা দের সাথে কথা বলুন সঠিক তথ্য জানতে পারবেন 

ভোটার এলাকা স্থানান্তর করার জন্য ১৩ নং ফরম পূরণ করতে হবে। ফরমটি উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে সরবরাহ করা হয়। কিছু ফটোকপির দোকানেও পাওয়া যায়। আবেদনের সাথে আবেদনকারীর এনআইডি কার্ডের ফটোকপি,...

আপনার বয়স ১৮ হলে আপনি কম্পিউটার কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।

নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে যান আপনার সমস্যা খুলে বলুন তারা আপনার সমস্যার সমাধান করে দিবে। হয়ত একটা ফি দিয়ে আপনি আপনার ভোটার কার্ড পেতে পারেন যদি তা হয়ে থাকে বা আসে...

হা সংশোধন করা যাবে। এজন্য আপনি আপনার উপজেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করুন।

এদের স্মার্ট কার্ড দেওয়া হবে। দিতে আনুমানিক ৬-৮ মাস সময় লাগে। তবে আপনার যদি জরুরী ্প্রয়োজন হয় তাহলে স্লিপ দিয়ে নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে অনলাইন কপি আনতে পারবেন।