হযরত মূসা (আঃ) এর সম্প্রদায়ের মাতৃভাষা ছিল ইবরাণী বা হিব্র“। তাই এ ভাষায় ‘তাওরাত’ নাজিল হয়। হযরত ঈসা (আঃ) এর জাতির মাতৃভাষা ‘সুবিয়ানি’ তাই এ ভাষায় তাঁর প্রতি ‘ইঞ্জিল’ অবতীর্ণ হয়। হযরত দাউদ (আঃ) এর গোত্রের মাতৃভাষা ছিল ইউনানী, তাই ‘যাবুর’ ইউনানী বা আরামাইক ভাষায় অবতীর্ণ হয়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
বাইবেলে সর্গ ও নরকের কথা বলা আছে। সর্গকে বলা হয়েছে ইশ্বরের রাজ্য। নরককে বলা হয়েছে শয়তানের বাসস্থান।
বাইবেল নববিধান মতে যিশুকে ছাড়া সর্গে প্রবেশ করা যায় না। আর অধার্মিক ব্যক্তিরা নরকে...
ভাই ! এসব তাবিজ কবচের কিতাব ঈমান আকীদা বিনষ্টকারী। এগুলোর ভিতরে এমন এমন কথা লেখা আছে যাতে বিশ্বাস করলে ঈমান চলে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। সুতরাং এ ধরনের ঈমান বিধ্বংসী...