বেসিক্যালি কোন পার্থক্য নেই।
মূল সেটের নকশার অনুরূপে শুধু বাহ্যিক ডিজাইন করা হলে তাকে কপি ডিভাইস বলে আর অভ্যন্তরীণ ফাংশনসহ নকল করলে তাকে মাস্টার কপি বলে।
দিন শেষে দুটোর পারফরমেন্সই এক এবং দুটোই যেকোনো মুহুর্তে বিকল হয়ে যেতে পারে।
মাস্টার কপি মোডিফাই করে পারফরমেন্স সামান্য বাড়িয়ে একে সুপার কপি হিসেবে বাজারজাত করা হয়।
কপি ফোন কিনে টাকা নষ্ট করা বোকামি।