মানবদেহে এক ফোটা বীর্য তৈরি হতে কত সময় লাগে?

প্রসাব ক্লিয়ার করার জন্য প্রতিদিন বেশী পরিমানে পানি খান।প্রসাব করার পর ২ বা ১ মিনিট অপেক্ষা করুন যাতে প১সাব ক্লিয়ার হয়।এবং শেষে ট্যিসু বা ঢিলা ব্যাবহার করুন।

পূর্ণ মাত্রায় বীর্য উত্‍পন্ন হতে ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টা সময় লাগতে পারে। বিশেষ কিছু খাবার খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে বীর্যের ঘাটতি পূরণ করা যায়। খাদ্যের তালিক দেখতে এখানে যান

হ্যাঁ যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে। 

তখন হস্তমৈথুনের চেয়ে তিন গুন বেশী সমস্যা হবে। যদি বীর্য বের হওয়ার উপক্রম হয়ে থাকে আর তখন দমিয়ে রাখলে এতে সাস্থের জন্য মারাত্মক ক্ষতি হবে। বীর্য বের হতে চাইলে দমিয়ে...

চিন্তার কিছু নেই। আপনার সমস্যার স্থায়ী সমাধান আছে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানে যার ফলাফল দেখলে আপনি নিজেও অবাক হয়ে যাবেন। রেজিস্টার্ড একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ট্রিটমেন্ট নিন - স্থায়ীভাবে ঠিক হয়ে...

হ্যাঁ কামরসেও প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যদি তাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে শুক্রানু থাকে । তাই সহবাস করার সময় সেই ব্যাপারে সচেতন থাকা উচিৎ ॥

বীর্য উৎপাদনের কার্যকারিতা পুরুষের  শরীরের সব সময় বিরাজমান থাকে। বীর্য থলি পরিপূর্ণ হওয়ার পূর্বমূর্হরতো পর্যন্ত বীর্য তৈরি হতে থাকে শরীরে সে বীর্যপাত হোক বা না হোক। বীর্যথলি পরিপূর্ণ হয়ে গেলেই তা যে কোনো উপায়ে বীর্যপাত হয়ে পরিপূর্ণতা হারায়,  আবারোও বীর্য তৈরি হতে থাকে।  বীর্যপাতের পর বীর্য কমে গেলেও একইভাবে চক্র টি হতে থাকে। 

পর্ণোগ্রাফি দেখা নিঃসন্দেহে চরম পাপের কাজ এবং মানসিক ভাবে চরম ভাবে ক্ষতি করে।  শারিরীক ভাবেও ক্ষতি করে সুতরাং কখনোই এমন ঘৃণিত অপরাধ করবেন না এবং আপনার ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন। আপনার প্রশ্নের প্রসংঙ্গে আসা যাক এখন,  আপনার শরীর ঠিক আছে, আপনার ধারণাটি ভুল। বীর্য সব সময় সমপরিমাণ বের হয় না। মাঝে মাঝে কম বীর্য বের হওয়া কোনো অস্বাভাবিকতা নয়,  শরীরে প্রতিনিয়ত বীর্য উৎপন্ন হচ্ছে।  আপনার ভ্রান্তি ধারনা দুর করুন, কেননা আপনার এ ভুল ধারনাও পরোক্ষ ভাবে ক্ষতি করছে আপনাকে।

৩/৪ ফোটা বীর্যতেও প্রেগনেন্ট হবার সম্ভাবনা রয়েছে, যদি তাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে শুক্রানু থাকে । ৩/৪ ফোটা বীর্যে কি পরিমাণ শুক্রানু থাকে এটা বলা সম্ভব না। কারণ সবার শুক্রানু উৎপাদন ক্ষমতা...

এতে কোনো সমস্যা হবেনা।কারন মাসিকের দিন থেকে ৭ দিন যৌনমিলন নিরাপদ।এই সময় বীর্য ভিতরে গেলেও সমস্যা হবেনা।