মাসিক না হবার কারণ বলবেন?

সাধারণত মানসিকভাবে চাপে থাকলে বা ভীত হয়ে পড়লে এমনটা হয়ে থাকে ৷ যেহেতু রেজাল্ট নেগেটিভ এসেছে তাই নিশ্চিত থাকতে পারেন ৷ এতে টেনশনের কিছু নাই ৷ টেনশনের কারনেই হরমোন ঠিকমত...

যদি রক্তশূন্যতা থাকে। তবে সর্বোচ্চ ২ /3 মাস পর মাসিক হতে পারে।

ইমার্জেনসি পিল সেবনের জন্য এমনটি হতে পারে । বেবি চেক দিয়ে পরিক্ষা করুন যদি নেগেটিভ আসে মাসিকের জন্য আরো  কিছুদিন অপেক্ষা করুন । টেনশনের কোন কারন নেই ।

আপনি হয়ত জানতে চেয়েছেন এই অবস্থায় প্রেগন্যান্ট হবে কিনা ? প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম। 

না,উক্ত সমস্যাগুলো থাকলেই যে কেউ গর্ভবতী তা কিন্তু নয়।প্রয়োজনে আপনি প্রেগনেন্সী টেষ্ট করে নিশ্চিত হোন সে প্রেগনেন্ট কি না।

পিল খেলে আপনার মাসিক আগে বা নির্দিষ্ট সময় পরে হতে পারে অর্থাৎ ১৫ তারিখে না হয়ে তা পিছিয়ে যেতে পারে বা আগেও হতে পারে।

ইমারজেন্সি পিল সেবন করার ফলে পিরিয়ড  কিছুটা বিলম্বে হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার।  সুতরাং দেরি তে হতে পারে।  নারীরের সব সময়েই নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হয় না, হরমোনের কারণে,  বিভিন্ন ধরনের পিল/ওষুধ সেবন করার ফলে মাসিকের তারিখ কয়েক দিন পিছিয়ে যেতে পারে। 

এতে ভয় পাবার কিছু নেই।আপনি প্রোটেকশন ব্যবহার করেননি।কিন্তু যেহেতু সে পিল খেয়েছে তাই ভয় নেই।সম্ভবত পিল খাওয়ার জন্য সমস্যা হচ্ছে।কিছুদিন অপেক্ষা করে দেখুন। যদি তখন ও না হয় তাহলে প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট দিয়ে পরীক্ষা করে দেখুন।

ভয় পাওয়ার কিচু নাই| pregnancy হওয়ার সম্বাবনা খুবই কম, তবে আরো ৭ দিন অপেক্ষা করুন তার পর একটি কাঠি দিয়ে টেষ্ট করে নিন

মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসলে এর আসল চিকিৎসা অপারেশন ৷ অপারেশন করে পুরোপুরি সেরে যাবে ৷ ঔষধ খেলে এটা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব নয় ৷