Answered Sep 30, 2019
উৎপাদন ব্যয় থেকে বিক্রয় উপরিব্যয় বাদ দিলে কারখানা ব্যয় পাওয়া যাবে।
জাতীয় আয় থেকে মোট পরোক্ষকর বাদ দিলে ব্যয় যোগ্য আয় পাওয়া যায়।
মোট জাতীয় আয় থেকে ক্ষয়ক্ষতি জনিত ব্যয় বাদ দিলে মোট জাতীয় আয় পাওয়া যায়।
বিক্রয়লব্ধ অর্থ থেকে উৎপাদন ও অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে নগদ প্রবাহ নির্ধারণ করা হয়
ব্যবসায়ের মুনাফা জাতীয় আয় থেকে মুনাফা জাতীয় ব্যয় বাদ দিলে নিট লাভ/ক্ষতি পাওয়া যায়
পণ্য ক্রয় বিক্রয়কারী ব্যবসায়ে পণ্য বিক্রয়লব্ধ অর্থ থেকে বিক্রিত পণ্যের ব্যয় বাদ দিলে মোট লাভ পাওয়া যায়।
নিট বিক্রয় হতে বিক্রিত পণ্যের ব্যয় বাদ দেয়া হলে পাওয়া যায় মোট মুনাফা / লাভ।
উৎপাদন ব্যয় নির্ণয় করার জন্য কারখানা ম্যানেজারের বেতন যোগ করা আবশ্যক।
যে সকল উপকরণ ব্যয় এবং আনুষঙ্গিক উপরিখরচ নিয়ে পণ্যের মোট উৎপাদন ব্যয় গঠিত হয় তাদের প্রত্যেকটিকে বলে ব্যয়ের উপাদান।
মুখ্য ব্যয়ের সাথে কারখানা উপরিব্যয় যোগ করলে উৎপাদন ব্যয় পাওয়া যায়।
মোট মুনাফা থেকে তহবিলের উৎস বাবদ খরচ ও কর বাদ দিলে নিট মুনাফা পাওয়া যায়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন