Answered Sep 24, 2019
জাতীয় আয় থেকে মোট পরোক্ষকর বাদ দিলে ব্যয় যোগ্য আয় পাওয়া যায়।
জাতীয় আয় অপেক্ষা আর্থিক জাতীয় আয় বেশি হলে মুদ্রাস্ফীতি হয়।
মোট জাতীয় আয় থেকে ক্ষয়ক্ষতি জনিত ব্যয় বাদ দিলে মোট জাতীয় আয় পাওয়া যায়।
কারবারের মোট সম্পদ থেকে তৃতীয় পক্ষের দাবি বাদ দিলে থাকে মালিকানা স্বত্ব।
খতিয়ান হতে ব্যবসায় মোট আয়, মোট দায়, মোট ব্যয় ও মোট সম্পদের পরিমাণ জানা যায়।
ব্যবসায়ের মুনাফা জাতীয় আয় থেকে মুনাফা জাতীয় ব্যয় বাদ দিলে নিট লাভ/ক্ষতি পাওয়া যায়
পণ্যের বিক্রয়মূল্য হতে মুনাফা বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে তাকে বলে বিক্রীত পণ্যের মূল্য।
নিট বিক্রয দেখাতে মোট বিক্রয় থেকে বাদ দিতে হয় বিক্রয় বাট্টা।
পণ্য ক্রয় বিক্রয়কারী ব্যবসায়ে পণ্য বিক্রয়লব্ধ অর্থ থেকে বিক্রিত পণ্যের ব্যয় বাদ দিলে মোট লাভ পাওয়া যায়।
উৎপাদন ব্যয় থেকে বিক্রয় উপরিব্যয় বাদ দিলে কারখানা ব্যয় পাওয়া যাবে।
নিট বিক্রয় হতে বিক্রিত পণ্যের ব্যয় বাদ দেয়া হলে পাওয়া যায় মোট মুনাফা / লাভ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন