Answered Sep 30, 2019
হিসাব বিজ্ঞানের হিসাবসমূহ প্রত্যেক বছর একই পদ্ধতিতে করা হয় সামঞ্জস্যতা নীতি অনুযায়ী।
একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষণে কোনো সুনির্দিষ্ট নীতি অনুসৃত হয় না।
লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব এবং নিখুঁত ফলাফল পেতে হলে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখা প্রয়োজন।
‘সুদ হিসাব’ আধুনিক পদ্ধতিতে আয় বা ব্যয় হিসাব।
হিসাব সমীকরণ অনুযায়ী হিসাব ৫ প্রকার।
হিসাব সমীকরণ পদ্ধতিতে মূলধন হলো দায় হিসাব।
‘বাংলাদেশ রেলওয়ে হিসাব’ সমীকরণ পদ্ধতিতে সম্পদ বা দায় হিসাব।
‘বাট্টা হিসাব’ সমীকরণ পদ্ধতিতে আয় বা ব্যয় হিসাব।
ক্রয় হিসাব, মূলধন হিসাব, নগদান হিসাব ইত্যাদি এগুলো সাধারণ খতিয়ান।
যে নীতি অনুযায়ী হিসাব বিজ্ঞানের হিসাবসমূহ প্রত্যেক বছরে একই পদ্ধতিতে অনুসরণ করে প্রস্তুত করা হয় তাকে বলা হয় সামঞ্জস্যতা নীতি।
যে নীতি অনুযায়ী স্থায়ী সম্পদসমূহের যে মূল্যে ক্রয় করা হয়েছিল সেই মূল্যেই প্রতি বছর আর্থিক অবস্থার বিবরণীতে দেখানো হয় সেই নীতিকে বলে ক্রয়মূল্য নীতি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন