Answered Sep 28, 2019
হিসাব সমীকরণ পদ্ধতিতে মূলধন হলো দায় হিসাব।
মূলধন বৃদ্ধি পেলে মূলধন হিসাব ক্রেডিট হয়।
মূলধন হ্রাস পেলে মূলধন হিসাব ডেবিট হয়।
লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব এবং নিখুঁত ফলাফল পেতে হলে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখা প্রয়োজন।
সাধারণ সঞ্চিতি হিসাবকে সমীকরণ পদ্ধতিতে দায় সম্পর্কিত জাতীয় হিসাব বলা হয়।
‘সুদ হিসাব’ আধুনিক পদ্ধতিতে আয় বা ব্যয় হিসাব।
হিসাব সমীকরণ অনুযায়ী হিসাব ৫ প্রকার।
‘বাংলাদেশ রেলওয়ে হিসাব’ সমীকরণ পদ্ধতিতে সম্পদ বা দায় হিসাব।
‘বাট্টা হিসাব’ সমীকরণ পদ্ধতিতে আয় বা ব্যয় হিসাব।
ক্রয় হিসাব, মূলধন হিসাব, নগদান হিসাব ইত্যাদি এগুলো সাধারণ খতিয়ান।
রেওয়ামিল প্রস্তুতে মূলধন হিসাব, আসবাবপত্র হিসাব ইত্যাদি লিখতে হয় হিসাবের শিরোনাম কলামে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন