জেরুযালেমে বাইতুল আকসা মসজিদে কতজন নবী-রাসুল নামাজ পড়ে গেছেন?

নামায চলাকালীন সময়ে মসজিদে প্রবেশ করলে সালাম দেয়া যাবেনা।

হ্যাঁ, আপনাকে আগে কাছের মসজিদে যেতে হবে যেহেতু এটি আপনার মহল্লার মসজিদ। তবে না গেলেও সমস্যা নাই, যাওয়াটাই উত্তম। তবে প্রতিদিন মহল্লার মসজিদে নামাজ পড়েন, তাহলে মাঝে মাধ্যে পার্শ্ববর্তী মসজিদে...

হারাম!!! হারাম!!!! মসজিদ হচ্ছে সেজদার স্থান, নামাজ, জিকির, তেলাওয়াত, ইতিকাফ প্রভৃতি ইবাদতের স্থান। সুতরাং মসজিদকে এসব ইবাদতের জন্যই নির্দিষ্ট রাখা জরুরী কর্তব্য। আর এজন্য কুরআনুল কারীম, হাদিস শরীফ ও নির্ভরযোগ্য...

হ্যা যাবে । সালাতুস তাসবীহ হলো নফল সালাত। জামায়াতে পড়লে বেশী সওয়াবের আশা করা যায়।

 রাসূলুল্লাহ সা: মদিনায় যাওয়ার পথে এখানেই জুমার নামাজের সময় হয়ে যায়। সাথীদের নিয়ে এখানেই জুমার নামাজ আদায় করেন তিনি কোবা নামক এক মসজিদে।

হযরত ওমর ফারুক সিদ্দিক হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর কাছে ইসলাম গ্রহণ করতে আসলে নবিজী আল্লাহু আকবর উচ্চারণ করেন

১লক্ষ ২৪ হাজার মতান্তরে ২ লক্ষ ২৪ হাজার জন।

রাসুল (সঃ) এর আগমনের পূর্বে আরবে তিনজন ব্যাক্তির নাম মুহাম্মদ ছিলো । কারন তাদের পিতা জেনে ফেলেছিলো যে আরবে যে সর্বশেষ নবী আসবে তার নাম হবে মুহাম্মদ ।

অনিচ্ছাকৃত ভুল হলে সাহু সিজদাহ দিলে নামাজ পরিপূর্ণ ও জায়েজ হবে।তবে নিয়মিত বা প্রতিদিন হলে কিংবা ইচ্ছাকৃত হলে সেই ইমামকে সতর্ক করুন।তারপরও এমনটা চলতে থাকলে নতুন ইমাম নিয়োগ দিন।

হ্যা এর জন্য আপনি অবস্য সওয়াব  পাবেন। যেমন: কুরআন তেওয়ালাত জিকির ইত্যাদি নেক আমল করলে আপনি তার সওয়াব পাবেন। কিন্তু নামাজের মধ্যে অন্য কোন খেয়াল আসলে নামাজ হবেনা এমন নয়। নামাজ ত্রুটিপূর্ণ হবে।