প্রেগনেন্সি কিট দিয়ে ২ বার চেক করার পর নেগেটিভ আসছে তাহলে কি প্রেগনেন্সি র সম্ভবনা আছে?

পিরিয়ড হলে গর্ভবতী  নন এটা ১০০% সঠিক তথ্য। অনেক ক্ষেত্রে উন্নত মানের টেষ্ট কিট ব্যবহার না করার কারনে ফলাফল ভুল দেখাতে পারে তাই গর্ভবতী  নিশ্চিত করতে উন্নত মানের টেষ্ট কিট ব্যাবহার করুন ভালো হয় ডাক্তারের পরামর্শ নিলে। আর গর্ভবতী  হলেও মিলন করা যাবে স্বাভাবিক ভাবেই। তবে গর্ভবতীর ৩ মাস পর হতে  গাইনী ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে মিলিত হওয়া উচিত  অর্থাৎ  গর্ভবতীর ৩ মাসের আগ পর্যন্ত স্বাভাবিক ভাবে মিলিত হতে পারেন পরে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন এ ব্যাপারে। 

না, এতে বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা নেই ৷ আপনি টেনশন ফ্রী থাকতে পারেন ৷ কারন যে সময় সহবাস করেছেন সেটা ড্যানজার পিরিওড নয় ৷

মাসিকের তারিখ পেরোনোর ১৪ দিন পর প্রেগনেন্সী টেষ্ট করালে সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যাবে।নিয়ম প্যাকেটের ভিতরে দেয়া আছে।

যেহেতু বীর্য বাইরে ফেলেছেন, তাই  আর সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাছাড়া টেস্টে নেগেটিভ আসায় একেবারে নিশ্চিত যে, বাচ্চা হবে না।

কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া , নির্দিষ্ট সময়ে মাত্র একবার সফল যৌন মিলন করাই আপনার স্ত্রীর গর্ভবতী হওয়ার জন্যই যথেষ্ট । মাসিকের আগে এক সপ্তাহ ও পরের এক সপ্তাহ সময়কে নিরাপদ সময় ধরা...

একটু উন্নত মানের কীট দিয়ে আবার প্রেগনেন্সী টেষ্ট করান।অন্য কোনো শারীরিক সমস্যার জন্য বা পিল সেবনের জন্যও মাসিকের তারিখ পেছাতে পারে।বুঝতে না পারলে সঠিক সমাধানের একজন গাইনী ডাক্তারের শরনাপন্ন হোন।

এম এম কীট খাওয়ানো হয় প্রেগনেন্সী ক্লিয়ার(গর্ভপাত) করার জন্য।আর আপনার স্ত্রী তো প্রেগনেন্ট হয়নি।তাকে এটা খাওয়াতে হবে কেন?? আরো কিছুদিন অপেক্ষা করুন,দেখুন মাসিক হয় কিনা।

এটা বিভিন্ন দামে পাওয়া যায়|নিকটস্থ ফার্মেসীতে যোগাযোগ করলে ১৫-৩০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন|

বিভিন্ন শারীরিক, মানসিক ও হরমন জনিত কারণে মাসিক পিছিয়ে যেতে পারে|এছাড়া জন্মবিরতি করণ মেডিসিন গ্রহণের ফলেও মাসিক দেরিতে হতে পারে| এখনো মাসিক হওয়ার সম্ভবনা আছে|তাই আরো কয়েক দিন অপেক্ষা করতে পারেন|এর...

মাসিক বিভিন্ন কারণে দেরিতে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে|যেমন আয়রনের ঘাটতি, রক্তস্বল্পতা, হতাশা, দুশ্চিন্তা, পিলের সাইড ইফেক্ট, ভিটামিনের অভাব ও হরমনের প্রভাব কাজ করে|এসব কারণে মাসিক দেরিতে বা বন্ধ হয়ে...