মানুষ মরে গেলে তার আত্মা নাকি শরীর ছেড়ে বেরিয়ে যায় - এই বিদ্রোহী আত্মাই ভুত - মহিলারা পেত্নি । তারপর সে ঘুরে বেড়ায় জনশুন্য স্থানে,ভাংগা বাড়ী কিংবা কোন গাছে ।...
এসব কিছু মানুষের অভ্যাস। তারা যা যানে সেটিকেই সঠিক ও ভাল মনে করে। তাদের মতের বিরুদ্ধে যা কিছু বলা হয়। তার সবকিছুই এরা ভুল মনে করে। যে কারনে তারা তর্ক...
কোনো ধর্মেই মানুষ মরে ভূত
হওয়ার কথা নেই। এটা জাস্ট বাঙালিদের
একটা কুসংস্কার ও ভ্রান্ত বিশ্বাস।
হিন্দু ধর্মে শুধু এরকম আছে যে,
কেউ পূণ্যের কাজ করে মারা গেলে সে
পুনর্জন্মে ভালো হবে বা বড় কোনো
ঘরে তার জন্ম হবে। আর কেউ
খারাপ কাজ করে মারা গেলে সে নিকৃষ্ট
কোনো প্রাণী রূপে জন্মগ্রহণ করবে।
কিন্তু ভূত হওয়ার কথা নেই।
এছাড়া অন্যান্য ধর্মে তো ভূতের অস্তিত্বই
অস্বীকার করা হয়।
তবে ইসলামে জিনের অস্তিত্ব স্বীকার
করা হয়। এ সম্বন্ধে কুরআনে একটি সূরাও আছে।
কিন্তু ভূত আর জিন এক নয়।
ভূত শুধু মানুষের বানানো কল্পকাহিনির চরিত্র।
আপনি কথা বলতে গেলে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন..আপনি কথা বলার সময় ভয় পান কেন??কেউ কি আপনাকে মেরে ফেলবে???আর বন্ধুরা যদি হাসে তাহলে কষ্ট পান কেন? বন্ধুরা তো অনেক কাছের.। ভুল করতে করতে একসময় ঠিকটা আয়ত্তে এসে যাবে
আপনার স্মৃতি অনেক কম তাই এমন সমস্য হচ্ছে।
আপনি প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০ গ্রাম করে বাদাম খাবেন।
এবং মাঝেমধ্যে গরুর মগজ রান্না করে খাবেন।এবং
নিয়মিত নামাজ পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন, এতে
খুব সহজেই আপনি যথেষ্ট স্মৃতি শক্তি ফিরে পাবেন।