সর্বপ্রথম কুরআনে যের যবর পেশ বোঝানোর জন্য কিছু চিহ্ন সংযুক্ত করেন বিশিষ্ট তাবিঈ আবুল আসওয়াদ দুয়ালি রাহিমাহুল্লাহ। অবশ্য তাঁর হরকতগুলো পুরোপুরি বর্তমান সময়ের মতো ছিল না। শুধু কিছু চিহ্ন স্বরূপ ছিল। এরপর তাঁরই ছাত্র খলিল ইবনে আহমদ আল ফারাহিদি রাহিমাহুল্লাহ কুরআনে প্রায় আঠারো ধরনের হরকত, চিহ্ন ইত্যাদি সংযোজন করেন। তিনি অনেক বড় আলেম ছিলেন। এছাড়াও হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ সম্পর্কেও মতামত পাওয়া যায় যে, তিনি উমাইয়া শাসক আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের নির্দেশে দুইজন বিশিষ্ট আলেমকে হরকত লাগানোর কাজে নিযুক্ত করেন। তাঁরা হলেন- নসর ইবনে আসিম এবং ইয়াহইয়া ইবনে ইয়া'মুর রাহিমাহুমুল্লাহ। এরপর পর্যায়ক্রমে হরকতের ধরনে ও স্টাইলে পরিবর্তন হয়ে বর্তমানের রূপ ধারণ করেছে। [দেখুন- http://fatwa.islamweb.net/fatwa/index.php?page=showfatwa&Option=FatwaId&Id=18675]